Answered Aug 27, 2019
টেবিল ভিত্তিতে ডেটাবেজকে বর্ণানুক্রমিকভাবে বিন্যাস্ত করা যায়।
১৮৮৯ সাল থেকে ‘ল্যঁ গ্রঁদ কে’ নামক ধাতব সংকরের ভিত্তিতে বিশ্বজুড়ে এক কেজির পরিমাণ নির্ধারিত হয়ে আসছে।
ভারত বিভক্ত হয় ১৯৪৭ সালে, বঙ্গভঙ্গের ফলে হিন্দু মুসলিম যে স্থায়ী ক্ষতের সৃষ্টি হয় তার ভিত্তিতে।
কম্পিউটারের সাথে সংযোগের জন্য কিবোর্ড ও মাউস USB বাস এর ভিত্তিতে তৈরি করা হয়।
জেলেগ্রাম, কুমারপাড়া, কামারপাড়া ইত্যাদি নামে চিহ্নিত করা হয় জীবিকার প্রধান উৎস অনুসারে।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশকে অনুন্নত উন্নয়নশীল ও উন্নত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে সম্পদের ব্যবস্থাপনা ভিত্তিতে।
ভূপৃকতির ভিন্নতার ভিত্তিতে বাংলাদেশকে প্রধানত ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।
আয়তন ও কর্মধারার ভিত্তিতে গোষ্ঠীবদ্ধ বা সংঘবদ্ধ বসতিকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
মূলধনের পর্জাপ্ততা অনুসারে ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প নির্বাচন করা হয়।
ডেটাবেজকে তথ্য ভান্ডার বলা হয়।
ডেটা ট্রান্সফারের ভিত্তিতে রেজিষ্টারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন