একমালিকানা ও অংশীদারি ব্যবসাওয়ের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে কোন ব্যবসায়ের উৎপত্তি ঘটে?

কমালিকানা ব্যবসায়ের সুবিধার মধ্যে আছে - ১. একক মালিকানা২. অংশীদারদের প্রতি বিশ্বাসের অভাব৩. সহজে নিবন্ধন করা যায়৪. একক আধিপত্য৫. সিদ্ধান্ত গ্রহণে সুবিধা৬. একা মুনাফা ভোগ৭. নিজের উদ্ভাবনী শক্তির ব্যবহার৮. অল্প...

অংশীদারি ব্যবসায়ের নামের শুরুতে ‘মেসার্স’ শব্দ যোগ করা বাধ্যতামূলক

ব্যাংকিং অংশীদারি ব্যবসায়ের সদস্য সংখ্যা হল সর্বনিম্ন ২ জন ও সর্বোচ্চ ১০ জন

অংশীদারি ব্যবসায়ের সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা সম্পর্কে উল্লেখ আছে ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনের ৪ ধারায়

অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি হলো চুক্তি।

দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে একমালিকানা ব্যবসায় অংশীদারি ব্যবসায় অপেক্ষা অধিক সুবিধা ভোগ করে।

একমালিকানা ব্যবসায়ের যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ত্বরান্বিত হয় মালিকের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত অনুযায়ী।

কোনো অংশীদারের মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটলে অংশীদারি ব্যবসায়ের বিলোপসাধন হতে পারে- এটি অংশীদারি আইনের ৪৪ ধারায় বলা হয়েছে।

মৌসুমি ফলের ব্যবসায় অধিক হারে একমালিকানা ব্যবসায়ের ভিত্তিতে গড়ে ওঠার কারণ ঝুঁকির স্বল্পতা

যেকোনো দেশেই একমালিকানা ব্যবসায়ের সংখ্যা সর্বাধিক। এর পেছনে মূখ্য কারণ এর গঠন ও পরিচালনা সহজ