Answered Aug 25, 2019
ষোড়শ শতাব্দীর শেষে শতাব্দীতে ইউরোপিয়গণ সম্রাজ্য বিস্তারের জন্যে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে।
এরিয়ার দিক দিয়ে বাংলাদেশ পৃথিবীর নব্বইতম স্থানে রয়েছে।
উদ্ভিদের বংশ বিস্তারের প্রধান মাধ্যম হল বীজ ।
বিস্তারের ক্ষেত্রে কম্পনশীল কণার সরণ হবে সর্বোচ্চ।
বিস্তারের অভিমুখে একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত শব্দকে তীব্রতা বলে
ভারতবর্ষ ব্রিটিশ সম্রাজ্য থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
প্রাকৃতিক ভিন্নতার কারণে পৃথিবী বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের বসতি গড়ে উঠেছে।
অন্যের ওপর প্রভাব বিস্তারের ক্ষমতা উদ্যাক্তার বিশেষ গুণের অন্তর্গত।
যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোনো দ্রবের অণু বেশি ঘনত্বের এলাকা থেকে কম ঘনত্বের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে তাকে ব্যাপন বলে।
শব্দের তীব্রতা তরঙ্গ বিস্তারের সাথে বর্গের সমানুপাতিক ।
শব্দের তীব্রতা তরঙ্গের বিস্তারের সাথে বর্গের সমানুপাতে পরিবর্তিত হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন