নিজ সত্তাকে খুঁজে ফেরাঃ উঠতি বয়সের মেয়েরা ক্রমাগত নিজের একটা আলাদা সত্তা খুঁজতে থাকে এবং প্রতিনিয়ত সমাজের আর দশটা মানুষের সাথে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করতে থাকে এই পুরো বিষয়টি মেয়েটির পারিপার্শ্বিকতা, স্কুল ও পরিবারের প্রত্যাশার উপর নির্ভর করে
স্বাধীনচেতা হওয়াঃ নিজের সম্পর্কের সিদ্ধান্ত গ্রহণে এবং পরিবার ও বন্ধুদের সাথে নিজের ব্যবহার ও সম্পর্ক গড়ে তোলায় নিজের মতামতের পূর্ণ স্বাধীনতা চায়
দ্বায়িত্বশীলতাঃ বাসায় ও স্কুলে অনেক বেশি দ্বায়িত্বশীল হয়ে উঠতে চায়
নতুন অভিজ্ঞতার খোঁজঃ বেড়ে ওঠার সময় নতুন অভিজ্ঞতা ও ঝুঁকিপূর্ন কাজের প্রতি আগ্রহ দেখা দেয়। একই সাথে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়টি ধীরে ধীরে গড়ে উঠতে থাকে
ভুল ও সঠিকের ধারণাঃ নিজের সব কাজ ও সিদ্ধান্তের জন্য নিজেকে দায়ী ভেবে, কোনটা ভুল আর কোনটা সঠিক সে সম্পর্কে নানা ধরনের ধারণা জন্ম নিতে থাকে
পারিপ্বার্শিকতা দ্বারা প্রভাবিত হওয়াঃ বন্ধু-বান্ধব দ্বারা অনেক বেশি প্রভাবিত হতে থাকে, বিশেষ করে আচরণগত ও চিন্তা-ভাবনার দিক থেকে
লৈঙ্গিক পরিচয়ঃ এ সময় নিজের লিঙ্গ সম্পর্কে ধারণার সৃষ্টি হয় এবং নানা শারীরিক ও মানসিক অনুভূতির মাধ্যমে তা পূর্ণতা পেতে থাকে
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
বয়ঃসন্ধির সময় শরীর অনেক ধরনের পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায়। আর এই পরিবর্তনের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে মেয়ে ও ছেলে সবাইকেই যেতে হয়। একটি মেয়ের সুন্দর ও আত্মবিশ্বাসীভাবে বেড়ে ওঠার পথটা যেমন...
খুব বেশি আবেগী অনুভূতি জন্ম নেয় এবং আবেগ দ্বারা পরিচালিত হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়াআপনজনের মনোযোগ, যত্ন ও ভালোবাসা পাওয়ার ইচ্ছা তীব্র হওয়ানিজের সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণার সৃষ্টি হওয়াঅনেকক্ষেত্রে সিদ্ধান্তহীনতা বা অনিশ্চয়তায়...