Answered Aug 08, 2019
অধাতব পরমাণুর ক্ষেত্রে সর্বশেষ কক্ষপথের বিজোড় ইলেকট্রন সংখ্যাকে যোজ্যতা বলে।বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার কাঠামো
ব্রিটিশ শাসনের সময় কলকাতা থেকে দিল্লিতে রাজধানী স্থানান্তরিত করার ঘোষণা পঞ্চম কিং জর্জ ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে করেছিলেন
ফো-কুও-কিং ফা-হিয়েন রচনা করেন
শীতকালে ধাতব পদার্থকে অধাতব পদার্থের চেয়ে ঠান্ডা মনে হওয়ার কারণ ধাতব পদার্থ ভাল পরিবাহী
সালফার মৌলের অণুতে পরমাণুর সংখ্যা দু’য়ের অধিক হয়।
বিভিন্ন মৌলের পরমাণুসমূহ একে অপরের সাথে সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন বর্জন, গ্রহণ অথবা ভাগাভাগির মাধ্যমে অণু গঠন করে। অণু গঠনকালে কোনো মৌলের একটি পরমাণুর সাথে অপর একটি মৌলের পরমাণু যুক্ত...
কোনো মৌলের একটি পরমাণু যতগুলো ঐ পরমাণু বা H পরমাণু বা Cl পরমাণুর সাথে যুক্ত হতে পারে সেই সংখ্যাই হলো ঐ মৌলের যোজনী বা যোজ্যতা
ধাতব পরমাণুর ক্ষেত্রে সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন সংখ্যাকে যোজ্যতা বলে।
কিং ইডিপাস একটি ট্র্যাজেডি নাটক।
পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ স্তরের ইলেকট্রন পরমাণুর যোজ্যতা নির্দেশ করে। এ জন্যই কোন মৌলের পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ স্তরের ইলেকট্রন তার যোজ্যতা ইলেকট্রন বলা হয়।
হীরক অধাতব খনিজ পদার্থের নির্দিষ্ট দ্যুতি আছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন