ট্রান্সমিশন লাইন কি?

ব্রিটিশ শাসনের সময় কলকাতা থেকে দিল্লিতে রাজধানী স্থানান্তরিত করার ঘোষণা পঞ্চম কিং জর্জ ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে করেছিলেন

ফো-কুও-কিং ফা-হিয়েন রচনা করেন

জেনারেটিং স্টেশন হতে রিসিভিং প্রান্ত পর্যন্ত পর্যন্ত দীর্ঘ অতি উচ্চ ভোল্টেজ লাইন কে প্রাইমারি ট্রান্সমিশন বলা হয়।প্রাইমারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ সাধারনত ১১০কেভি, ১৩২কেভি, ২৩০কেভি, ৪০০কেভি পর্যন্ত বা আরোও বেশি হতে পারে।

রিসিভিং প্রান্ত থেকে সাব-স্টেশন পর্যন্ত দীর্ঘ উচ্চ ভোল্টেজ লাইনকে সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন বলা হয়। সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ প্রাইমারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজের চেয়ে কম।সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ সাধারণত ৩৩কেভি, ৬৬কেভি হতে পারে।

বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ডিস্ট্রিবিউশন এর জন্য সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো এসি ব্যবস্থা এবং ট্রান্সমিশন এর জন্য ডিসি ব্যবস্থা।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ ৪০০ কেভি যেটি বিবিয়ানা কালিয়াকৈর অবস্থিত।

অনেক সময় বজ্রপাতের ফলে অথবা অস্বাভাবিক কারনে ইন্সুলেশন ব্রেক ডাউন ঘটতে পারে। এই ধরনের দুর্ঘটনা থেকে লাইনকে রক্ষা করার জন্য ওভার হেড লাইনের উপরে একটি অবিচ্ছিন্ন আর্থ তার ব্যবহার...

কিং ইডিপাস একটি ট্র্যাজেডি নাটক।

অপারেটিং ভোল্টেজ এর ভিত্তিতে ট্রান্সমিশন লাইন দুই প্রকার১. প্রাইমারি ট্রান্সমিশন: 230 KV, 132 KV২. সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন: 66KV, 33KV

ট্রান্সমিশন লাইন ট্রান্সপজিশন করলে প্রত্যেক লাইনের গড় ইন্ডাক্টান্স ক্যাপাসিট্যান্স সমান হয় ফলে ভোল্টেজ রেগুলেশন পরিবহন দক্ষতা অপেক্ষাকৃত উন্নত হয়।