শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sumya Akter

Call

পবিত্র কুরআনে এই প্রশ্নের উত্তর স্বয়ং আল্লাহই দিয়েছেন

আর তিনিই সে সত্তা; যিনি তার রহমত বৃষ্টির আগে বায়ূ প্রবাহিত করেন সুসংবাদ হিসেবে। অবশেষে যখন সেটা ভারী মেঘমালা বয়ে আনে তখন আমরা সেটাকে মৃত জনপদের দিকে চালিয়ে দেই, অতঃপর আমরা তার দ্বারা বৃষ্টি বর্ষণ করি, তারপর তা দিয়ে সব রকমের ফল উৎপাদন করি। এভাবেই আমরা মৃতদেরকে বের করব, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর (সুরা : আরাফ আয়াত : ৫৭)

এই আয়াতে মূলত বলা হয়েছে যে, কোন বিশেষ দিক কিংবা বিশেষ ভূখ-ের দিকে মেঘমালা ধাবিত হওয়া সরাসরি আল্লাহর নির্দেশের সাথে সম্পর্কযুক্ত। তিনি যখন যেখানে ইচ্ছা এবং যে পরিমাণ ইচ্ছা বৃষ্টি বর্ষণের নির্দেশ দান করেন। মেঘমালা আল্লাহর সে নির্দেশই পালন করে মাত্র। (তাফসীরে কুরআনুল কারীম বাংলা)

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বৃষ্টি, বৃষ্টির কারণ, বৃষ্টির দান, বৃষ্টির শিক্ষা ও বৃষ্টির স্রষ্টার কথা বারবার তুলে ধরা হয়েছে। আল্লাহ বলেন-

আর আল্লাহ্ আকাশ হতে বারি বর্ষণ করেন এবং তা দিয়ে তিনি ভূমিকে তার মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত করেন। নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে এমন সম্প্রদায়ের জন্য যারা কথা শোনে (সুরা : নাহল আয়াত : ৬৫)

পবিত্র কুরাআনে অনেক জায়গায় আল্লাহ পানির এই নেয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে তার মারফত লাভ ও কৃতজ্ঞতা আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যথায় এই নেয়ামত কেড়ে নেয়ারও হুমকি দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন-

আর আমরা আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি পরিমিতভাবে অতঃপর আমরা তা মাটিতে সংরক্ষিত করি; আর অবশ্যই আমরা তা নিয়ে যেতেও সম্পূর্ণ সক্ষম (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১৮) 

রাসুল (সা.) বৃষ্টিতে ভিজতেন। আর সাহাবীদেরও ভিজতে বলতেন। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ