জ্বর ঠোসা অনেক কারণে হতে পারে, জ্বর ঠোসা হয় একটা নির্দিষ্ট ভাইরাসের কারণে নাম হারপিস ক্যামপ্লেক্স ফায়ার। এটা যদি একবার শরীরে ঢুকে এটা সারাজীবন থেকে যায়। এজন্য বারবার জ্বর ঠোসা হয়। সাধারণত ভাইরাসটা চুপ করে বসে থাকে তেমন ঝামেলা করে না। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে জেগে উঠে জ্বর ঠোসা তৈরি করে। কখন কখন জেগে ওঠে, যদি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায় যেমন ঠান্ডা লাগলো বা জ্বর আসলো তখন এই জ্বর ঠোসা তৈরি করতে পারে। এটা দেখেই হয়তো কোন বুদ্ধিমান ওইটার নাম দিয়েছিল জ্বর ঠোসা। তারপরে অন্য কোন ইনফেকশন হলে। যেমন মানসিক চাপে থাকলে খুব ক্লান্তি লাগলে বা মেয়েদের মাসিকের সময় এরা জেগে উঠে জ্বর ঠোসা তৈরি করতে পারে।


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

জর অতিরিক্ত হয় কারন তার শরিরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম!

জর অতিরিক্ত হয় কারন তার শরিরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম!

জ্বর ঠোসা একটি ছোঁয়াচে রোগ। এটি ‘হার্পিস সিমপ্লেক্স’ নামের একটি ভাইরাসের কারণে হয়। এই ভাইরাস শরীরে বিভিন্নভাবে প্রবেশ করতে পারে। যেমন— জ্বর ঠোসায় আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ কিংবা মুখের লালার সংস্পর্শে আসলে জ্বর ঠোসা ছড়াতে পারে জ্বর ঠোসা স্পর্শ করে সেই হাত অন্য কারও মুখের সংস্পর্শে নিলে জ্বর ঠোসা ছড়াতে পারে জ্বর ঠোসায় আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ কারও যৌনাঙ্গের সংস্পর্শে আসলে যৌনাঙ্গে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়তে পারে শরীরে একবার জ্বর ঠোসার ভাইরাস প্রবেশ করলে সেটি সারাজীবন থেকে যায়।[৩] বেশিরভাগ সময়ে ভাইরাস শরীরে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে, তবে মাঝেমাঝে জেগে উঠে জ্বর ঠোসা তৈরি করে। একারণে অনেকের বারবার জ্বর ঠোসা হয়। ভাইরাস জেগে ওঠার অন্যতম কারণ হলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়া। যেমন: ঠাণ্ডা লাগা অথবা জ্বর আসা। তবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়া ছাড়াও আরও কিছু কারণে ভাইরাস জেগে উঠে জ্বর ঠোসা তৈরি হতে পারে। যেমন: কোনো কারণে অসুস্থ হলে, খুব ক্লান্ত থাকলে, মানসিক চাপে থাকলে, রোদে গেলে ও মেয়েদের মাসিকের সময়ে।