গণতান্ত্রিক নেতৃত্বের সম্পূর্ণ বিপরীত কোন নেতৃত্ব?

আঁতুড়কালে নবজাতক সম্পূর্ণ অসহায় অবস্থা থেকে স্বাবলম্বিতা অর্জন করে।

যে নেতৃত্বে নীতিমালা প্রণয়ন, কার্যনির্বাহ প্রভৃতি কাজে নেতা সদস্যদের মতামতের উপর নির্ভর করে তাকে গণতান্ত্রিক নেতৃত্ব বলে।

যার সবাইকে আকর্ষণ করার অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে, তাকে ঐশ্বরিক বা চিত্তাকর্ষক নেতা বলা হয়। হযরত মুহাম্মদ (স:) এর উদাহরণ।

পরিস্থিতি, অনুগামীবৃন্দ ও নেতা উপাদানের সমন্বয়ে নেতৃত্ব সৃষ্টি হয়।

বস্তুত প্রভুত্বব্যঞ্জক নেতৃত্বের নেতাই সর্বসর্বা, চরম ও পরম ক্ষমতার অধিকারী।

গণতান্ত্রিক নেতৃত্বে ক্ষমতা ও নেতৃত্ব সুষমভাবে বিকেন্দ্রীকরণ প্রক্রিয়ায় বণ্টন করা হয়।

ম্যাকগ্যাগরের 'Y' থিওরী অনুযায়ী গণতান্ত্রিক নেতৃত্বের মৌল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো মানুষ কাজ অপছন্দ করে না, কাজের স্বীকৃতি পেলে কর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে এবং কাজের অনুকূল পরিবেশ বজায় থাকলে -- কর্মীরা...

ফলপ্রসূ নেতৃত্ব যেসব নেতৃত্বের উপর নির্ভর করে সেগুলো হলো নেতার পারস্পরিক যোগাযোগ, দলীয় কার্যে সদস্যদের অংশগ্রহণের সুযোগ, দলের প্রতি নেতা ও সদস্যদের একাত্মীভবন এবং আনুগত্য প্রকাশ ।

বাংলাদেশ সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীটি চতুর্থ সংশোধনীর বিপরীত সংশোধন ছিল।

গণতান্ত্রিক ঐক্যজোট গঠিত হয়, আওয়ামী লীগ, ন্যাপ (মোজাফ্ফর), জাতীয় জনতা পার্টি, বাংলাদেশ পিপলস পার্টি এবং গণ আজাদী লীগ এই ৫টি দলের সমন্বয়ে।