গণতান্ত্রিক নেতৃত্ব কী?

যেকোনো দেশের দ্রুত শিল্পায়নের ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক সরকার প্রয়োজন। শিল্পকারখানাগুলোর উৎপাদন অব্যাহত রাখা, প্রস্তুতকৃত মালামাল যথাসময়ে ভোক্তার নিকট পৌঁছানো, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি, দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ...

যার সবাইকে আকর্ষণ করার অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে, তাকে ঐশ্বরিক বা চিত্তাকর্ষক নেতা বলা হয়। হযরত মুহাম্মদ (স:) এর উদাহরণ।

গণতান্ত্রিক দলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সদস্যরা অংশগ্রহণ করে তাই।

প্রভুত্বব্যঞ্জক নেতৃত্ব হলো গণতান্ত্রিক নেতৃত্বের সম্পূর্ণ বিপরীত নেতৃত্ব।

গণতান্ত্রিক নেতার কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হলো তিনি খুবই ধর্যশীল, বিচক্ষণ এবং গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষার প্রতীকস্বরূপ।

গণতান্ত্রিক নেতৃত্বে ক্ষমতা ও নেতৃত্ব সুষমভাবে বিকেন্দ্রীকরণ প্রক্রিয়ায় বণ্টন করা হয়।

ম্যাকগ্যাগরের 'Y' থিওরী অনুযায়ী গণতান্ত্রিক নেতৃত্বের মৌল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো মানুষ কাজ অপছন্দ করে না, কাজের স্বীকৃতি পেলে কর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে এবং কাজের অনুকূল পরিবেশ বজায় থাকলে -- কর্মীরা...

১৯৬৯ সালের ৮ জানুয়ারি গণতান্ত্রিক সংগ্রাম কমিটি (DAC) গঠিত হয়।

৮টি রাজনৈতিক দল নিয়ে DAC গঠিত হয়।

DAC ৮ দফা দাবি পেশ করে।