বর্তমানে শাসন বিভাগের সদস্যরাই রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেয় ব্যাখ্যা করো।

৭২ ঘন্টার মধ্যে নেওয়া শ্রেয় ছিল।।যেহেতু তখন রক্তপাত বা যখম হয়নি।।আশা করি নেওয়া লাগবেনা

যে রাষ্ট্র হাত পাতা বা চাটুকারিতাকে প্রশ্রয় দেয়, সে রাষ্ট্র কখনোই আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক সৃষ্টি করতে পারে না। হাত পাতা বা চাটুকারিতা মানবচরিত্রের দুটি নেতিবাচক দিক। যে মানুষ বা জাতি এই...

বঙ্গভঙ্গের পিছনে রাজনৈতিক কারণই মুখ্য ছিল বলে অধিকাংশ ঐতিহাসিক বিশেষ করে ভারতীয় জাতীয়তাবাদী ঐতিহাসিকগণ মনে করেন। বঙ্গভঙ্গ ছিল ব্রিটিশ সরকারের চিরাচরিত ভাগ কর ও শাসন কর (Divide and rule Policy)...

লা পিয়ের ও ফ্রান্সওয়ার্থ (La Piere and Fransworth)।

যার সবাইকে আকর্ষণ করার অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে, তাকে ঐশ্বরিক বা চিত্তাকর্ষক নেতা বলা হয়। হযরত মুহাম্মদ (স:) এর উদাহরণ।

বর্তমান নেতৃত্ব দলীয় কার্যক্রমের উপর নির্ভরশীল।

১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে শাসন সম্পর্কিত বিষয়গুলোকে ৩ ভাগে বিভক্ত করা হয়।

১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে শাসন সম্পর্কিত বিষয়গুলো কেন্দ্রীয়, প্রাদেশিক ও যুগ্মবিষয়ক ভাগে ভাগ করা হয়।

মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ও লিয়াকত আলী খানের মৃত্যুর পর পশ্চিম পাকিস্তান তথা পাঞ্জাবি রাজনীতিবিদদের মধ্যে বলিষ্ঠ নেতৃত্বের অভাব ঘটে এবং তারা পরস্পর কোন্দলে লিপ্ত হয়।

বিশ্বব্যাংক।