রামসুন্দর পণের বাকি টাকার ভগ্নাংশ দেওয়ার চেষ্টা করলে রায়বাহাদুরবাবু তাঁকে অবজ্ঞা করে কথাটি বলেন। মোটা অঙ্কের পণের বিনিময়ে রামসুন্দর নিরুপমার বিয়ে দিয়েছিলেন রায়বাহাদুরবাবুর একমাত্র ছেলের সাথে। কিন্তু বিয়ে হলেও বাকি রয়ে যায় পণের অধিকাংশ টাকাই। এ কারণে রামসুন্দর ও তাঁর কন্যার ওপর বেহাইবাড়ির লোকদের মানসিক নির্যাতন নেমে আসে। কন্যার সুখের জন্য রামসুন্দর পণের বাকি টাকাগুলো জোগাড়ের প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। শেষমেশ মাত্র তিন হাজার টাকার বন্দোবস্ত করতে সমর্থ হন। সেই টাকাটিই বেহাইয়ের হাতে তুলে দিতে গেলে তিনি