পল্লিজননী ছেলে দূর বনে গেলে সন্ধ্যাবেলা তাঁর প্রাণ আই ঢাই করে কেন?

মেয়ের বাবা মা রাজি না থাকলে তো বিয়ে শুদ্ধ হবেনা। তখন বিয়ের পরেও পাপাচার হতেই থাকবে। মাত্র ৬-৭ দিন কথা হয়েই বিয়ে করার চিন্তা না করাই বেটার।আর কথাবার্তা বন্ধ রাখা...

অসুস্থ সন্তানের পাশে বসে অজানা আশঙ্কায় পল্লিজননী ছেলের আয়ু গুনছেন। প্রতিটি মা তার সন্তানকে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসে। সন্তানের কোনো বিপদ আপদে মা সবচেয়ে বেশি ব্যথিত হন। ‘পল্লিজননী’ কবিতায় বর্ণিত...

চঞ্চল স্বভাবের হওয়ার কারণে ‘পল্লিজননী’ কবিতায় বর্ণিত ছেলেটির শুয়ে থাকতে ভালো লাগে না। রুগ্ণ ছেলেটি অসুস্থ হওয়ায় তাকে বাধ্য হয়ে শুয়ে থাকতে হয়। কিন্তু তার শিশুসুলভ মানসিকতার কারণে সে শুয়ে...

পল্লিজননী অসুস্থ সন্তানের সুস্থতা কামনা করে নামাজের ঘরে মোমবাতি মানেন। মায়ের মতো মমতাময়ী আর কেউ নেই। মা সকল সময় তার সন্তানের মঙ্গল কামনা করেন। কবিতায় বর্ণিত পল্লিজননী তার সন্তানের প্রতি...

দরিদ্রতার কারণে পল্লিজননী ছেলের ছোটখাটো আবদার মেটাতে পারেননি। পল্লিজননী তাঁর ছেলেকে অনেক স্নেহ করেন। ছেলের জন্য তার মনে সর্বদা মঙ্গলচিন্তা কাজ করে। তাই ছেলের কোনো চাওয়া তিনি অপূর্ণ রাখতে চান...

পল্লিজননী ছেলেকে পুতুল কেনার পয়সা দিতে পারবেন না বলে মুসলমানের আড়ং দেখতে নেই বলেছেন। পল্লিজননী দরিদ্র নারী। তাঁর কুঁড়েঘরের বেড়ার ফাঁক দিয়ে শীতের বাতাস ঢোকে। অভাবের কারণে তিনি ছেলের আবদার...

পল্লিজননী অর্থাভাবে ছেলের জন্য ওষুধ আনেননি। কবিতায় বর্ণিত পল্লিজননী একজন দারিদ্র্যক্লিষ্ট নারী। সংসারের অভাবের কারণে তিনি ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সন্তানের অনেক আবদার পূরণ করতে পারেন না। ছেলের প্রতি মমতার কোনো...

পল্লিজননীর মতে ঘরের চালে হুতোমের ডাক অকল্যাণ বয়ে আনে বিধায় তিনি দূর দূর করে হুতোম তাড়ান। পল্লিবাংলায় নানা কুসংষ্কার প্রচলিত রয়েছে। কবিতায় বর্ণিত পল্লিজননী এরকম একটি সংস্কারে বিশ্বাসী। সন্তানের অসুস্থতায়...

সন্তানের অসুস্থতায় মা অত্যন্ত বিচলিত। তাই পুত্র হারানোর শঙ্কায় তার মন ভরে উঠেছে। ‘পল্লিজননী’ কবিতায় পল্লিজননী একজন মমতাময়ী মা। রুগ্ণ সন্তানের শিয়রে বসে তিনি দুশ্চিন্তায় প্রহর গুনছেন। সামর্থ্যের অভাবে ছেলের...

‘সেই ফুল আমাদেরই প্রাণ’-পঙ্ক্তিটিতে সেই ফুল বলতে বাংলা ভাষাকে নির্দেশ করা হয়েছে, যা প্রকৃতপক্ষে আমাদের প্রাণের চেয়ে প্রিয়। বাংলা ভাষারূপ এই ফুল ফোটে এক ভয়াল বাস্তবতায়। এই ভাষা আমাদের প্রাণের...