Call


এসব বোতলজাত ও জারের পানিতে আছে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া যেমন ই-কলি (Escherichia coli)। এই ব্যাকটেরিয়া থেকে হতে পারে দীর্ঘমেয়াদি ডায়রিয়া, মাথাব্যথা, বমিভাব, পেটব্যথা, জ্বর-ঠান্ডা। এ ছাড়া এটি আস্তে আস্তে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। গবেষণায় বলা হয়েছে, ১০০ মিলি জার পানির নমুনায় ১ থেকে ১৬০০ এমপিএনের বেশি ই-কলি পাওয়া গেছে, যেখানে বিএসটিআইয়ের মান অনুযায়ী শূন্য ই-কলি থাকা উচিত। এ গবেষণায় বিএআরসি ব্র্যান্ড বোতল ও জার পানির বিভিন্ন উপাদানগুলোর পরিমাণগত ও গুণগত মান বিশ্লেষণ করে তার ফল প্রকাশ করেছে। ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, খাবার পানিতে বিভিন্ন সাধারণ উপাদান যেমন টিডিএস (খনিজ উপাদান, লবণ, মেটাল, আয়ন ইত্যাদি), ক্লোরাইড, কলিফরম, ফ্যেকাল কলিফরম, পিএইচ, নাইট্রাইট, নাইট্রেট, লিড, ক্রোমিয়াম, আয়রন ইত্যাদি কী পরিমাণে থাকা উচিত এবং ব্র্যান্ড বোতলজাত পানি ও জার পানিতে তা কী পরিমাণে আছে। ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, ব্র্যান্ড বোতলজাত পানি বিডিএস মান অনুসরণ করতে চেষ্টা করলেও তা যথাযথ নয়। বোতলের গায়ে কলিফরম বা ফ্যেকাল কলিফরমের কোনো উল্লেখ থাকে না। অন্যদিকে জার পানি কোনো গুণগত মানই বজায় রাখে না।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ