শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Mousumi

Call

ভাব-সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে কয়েকটি দিকের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। যেমন :

  • প্রদত্ত চরণ বা গদ্যাংশটি একাধিকবার অভিনিবেশসহকারে পড়তে হবে। লক্ষ্য হবে প্রচ্ছন্ন বা অন্তর্নিহিত ভাবটি কী, তা সহজে অনুধাবন করা ।
  • খ. অন্তর্নিহিত মূলভাবটি কোনো উপমা, রূপক-প্রতীকের আড়ালে সংগুপ্ত আছে কিনা, তা বিশেষভাবে লক্ষ করতে হবে। মূলভাবটি যদি রূপক-প্রতীকের আড়ালে প্রচ্ছন্ন থাকে, তবে ভাব-সম্প্রসারণের সময় প্রয়োজনে অতিরিক্ত অনুচ্ছেদ-যোগে ব্যাখ্যা করলে ভালো হয়।
  • গ. সহজ ভাষায়, সংক্ষেপে ভাবসত্যটি উপস্থাপন করা উচিত। প্রয়োজনে যুক্তি উপস্থাপন করে তাৎপর্যটি উদ্ধার করতে হবে ।
  • ঘ. মূল ভাববীজকে বিশদ করার সময় সহায়ক দৃষ্টান্ত, প্রাসঙ্গিক তথ্য বা উদ্ধৃতি ব্যবহার করা চলে। এমনকি প্রয়োজনে ঐতিহাসিক, পৌরাণিক বা বৈজ্ঞানিক তথ্যও উল্লেখ করা যায়। তবে ভুল বা অপ্রাসঙ্গিক তথ্য, উদ্ধৃতি দেওয়ার চেয়ে না দেওয়াই ভালো ৷
  • ঙ. ভাব-সম্প্রসারণ করার সময় মনে রাখতে হবে যে, যেন বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি না ঘটে। বারবার একই কথা লেখা ভাব-সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে দূষণীয় ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ