শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Jobedali

Call

কিছু কিছু বিষয় হয়তো আপনার নিয়ন্ত্রনের বাইরে যেমন ক্রোমোসোমাল এবং জেনেটিকাল অ্যাবনরমালিটি। তবু কিছু কিছু নিয়ম মেনে চলে আপনি আপনার গর্ভের শিশুর হার্ট সুস্থ রাখতে চেষ্টা করতে পারেন-

আপনি যদি গর্ভধারণ করেন বা গর্ভধারণের পরিকল্পনা করেন সেক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিমানে ফলিক এসিড গ্রহন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থায় ফলিক এসিড নিউরাল টিউব ডিফেক্ট (NTD) ছাড়াও বেশ কিছু হৃদপিণ্ড সংক্রান্ত জটিলতার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

যদি বাবা বা মায়ের কারো ধূমপানের অভ্যাস থাকে তবে তা অতিসত্বর ত্যাগ করুন। গবেষণায় দেখা গেছে শতকরা ২ ভাগ জন্মগত হৃদ রোগের কারণ হলো বাবা বা মায়ের ধূমপান।
যদি গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস থাকে তবে সুগার লেভের নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস জন্মগত হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়।
অ্যালকোহোল বা নেশাজাতীয় দ্রব্য থেকে দূরে থাকুন, পুষ্টিকর এবং সুষম খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
কিছু কিছু গবেষণায় দেখা গেছে গর্ভাবস্থায় যেসব মায়েরা নিয়ম মেনে শরীরচর্চা করেছেন তাদের বাচ্চাদের হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকার হার অনেক বেশী। তবে মনে রাখতে হবে শরীরচর্চা করার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ