পুরুষাঙ্গে মধু ব্যবহারের নিয়ম কি?

আপনার পরনের কাপড় সরিয়ে লিঙ্গকে হালকা উত্তেজিত করুন। ( তবে এমন ভাবে উত্তেজিত করবেন না যাতে আপনার বীর্জ বেরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে)। এবার আপনার দুই হাতে হালকা মধু লাগিয়ে নিন। আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল এবং তর্জনী আঙ্গুল এর আগা একে অপরের সাথে এমনভাবে যুক্ত করুন যাতে মাঝে গোলাকার (যেভাবে আমরা ok sign ইশারা করি) ছিদ্রের মত দেখতে হয়। এবার লিঙ্গের গোড়া থেকে মধু আগার দিকে আসতে আসতে মালিস করুন। এই ভাবে দশ থেকে বার বার লিঙ্গে মধু ব্যবহার করুন। তবে লিঙ্গে মধু ব্যবহারের সময় লিঙ্গ অধিক শক্ত হবে এই সময় কোন ভাবেই হস্তমৈথুন করা যাবে না। হস্তমৈথুন করলে যে উপকার হবে তার থেকে ক্ষতি বেশি হবে। নিয়মিত ব্যবহার করলে অল্প দিনের মধ্যে লিঙ্গ শক্ত ও মোটা হবে। অনেকি লিঙ্গ বড় করার কথা বেশি ভাবেন। আসলে লিঙ্গ বড় করার কোন দরকার হয়না। আপনির স্ত্রীর সাথে দীর্ঘকালীন সেক্স করলে লিঙ্গ বড় ছোট কোন বিষয় নয়।

আমরা অনেকেই মধুকে শুধু খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করে থাকি। কারন মধুর পুষ্টিগুণ অনেক। নিয়মিত সকালে মধু আর কালো জিরা খেলে ঠান্ডা,কাশি সহ বিভিন্ন ধরনের অসুখ ভালো হয়। এছাড়া আমরা জনিনা লিঙ্গে মধুর ব্যবহারে উপকারিতা কত। বর্তমান যুগে ডিজিটালের ছোয়ায় আমরা প্রতিনিয়ত পন্য বা সেক্স ভিডিও অধিক পরিমানে দেখে থাকি। এর ফলে যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় কয়েক গুন। তখন নিজে ধরে রাখার আর উপায় থাকে না,ফলে হস্ত মৈথন করতে বাধ্য হয়। এটি এমন এক পর্যায় চলে যায় দিনে দুই এক বার হস্তমৈথন না করলে মাথায় কাজ করে না। এটি সাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর তেমনি লিঙ্গের জন্য প্রচুর ক্ষতিকর। আগের দিনের মানুষ দুই তিন টা বিয়ে করেও বউকে অধিক পরিমানে যৌন তৃপ্তি দিতে পারছে। তার একটিই কারন তখনকার মানুষ হস্তমৈথন করতো না। তাদের লিঙ্গের অবস্থা ছিল অনেক শক্ত ,মোটা,ও বড়। কারন কোন গাছ বাড়ন্ত অবস্থায় তাকে প্রতিবন্ধি করলে যেমন গাছ বড় হয় না ঠিক উড়তি বয়সে যখন লিঙ্গ বড় ও মোটা হবে তখনি শুরু করে দিই দিনে দুই থেকে তিন বার হস্তমৈথন ফলে গাছের মত লিঙ্গ আর স্বাভাবিক ভাবে বেড়ে উঠে না। এতে পরর্বতি জীবেনে আর সুখ খুজে পায়না। কিন্তু এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে লিঙ্গে মধুর ব্যবহারে অনেকটা লিঙ্গ ভালো হয়।