শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আল্লাহ তা'আলা বলেন, কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ,ততটুকু পড়ো। (সূরা-মুয্যাম্মিলঃ ২০)।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি 'নামাজে' সূরায়ে ফাতেহা পড়লনা তার নামাজয-ই যেন হয়নি। (সহীহ বুখারী হাদীসঃ ৭১৪)।

নামাযের মধ্যে এক আয়াত পরিমাণ ক্বিরাত কোরআনের যে কোনো অংশ থেকে পড়া ফরয। চার/তিন রাকাআত সম্ভলিত ফরয নামাযের প্রত্যেক প্রথম দুই রাকাআতে সূরায়ে ফাতেহার সাথে অন্য একটি সূরা মিলানো ওয়াজিব। শেষ দুই রাকাআতে ফাতেহা পড়া মুস্তাহাব। এটাই গ্রহণযোগ্য মত। (আহসানুল ফাতাওয়াঃ ৩/৭১)।

এছাড়া ফজর ও যোহর নামাযে তিওয়ালে মুফাসসাল অর্থাৎ সূরা হুজুরাত থেকে সূরা বুরুজ পর্যন্ত,

আছর ও ইশাতে আওসাতে মুফাসসাল অর্থাৎ সূরা বুরুজ থেকে সূরা লাম ইয়াকুন পর্যন্ত,

আর মাগরিবে কিসারে মুফাসসাল অর্থাৎ সূরা লাম ইয়াকুন থেকে সূরা নাস পর্যন্ত অংশ থেকে পড়া সুন্নত।

তবে কুরআন মাজীদের অন্য স্থান থেকে ক্বিরাত পড়লেও তা অনুত্তম বা সুন্নত পরিপন্থী বলা যাবে না। কারণ রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবায়ে কেরাম থেকেও মাঝে মধ্যে মুফাসসালাতের বাইরে থেকে পড়া প্রমাণিত আছে। তবে অধিকাংশ সময় মুফাসসালাত থেকেই পড়া সুন্নত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ঊষা

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ