কোন মাধ্যমে প্রতিসরণের ফলে যৌগিক আলো থেকে মূল বর্ণের আলোর পদ্ধতিকে কি বলা হয়?

আলোর প্রতিসরণের ক্ষেত্রে মাধ্যম দুটির বিভেদতলে তির্যকভাবে আপতিত হয় বলে আলোর গতিপথ পরিবর্তিত হয়।

ঘন মাধ্যমে আলোর বেগ হালকা মাধ্যমের তুলনায় কম।

আলো যখন এক স্বচ্ছ মাধ্যম হতে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে তির্যকভাবে আপতিত হয় তখন এর গতিপথ বিভেদ তলে পরিবর্তিত হয়।

রাসেল সংশয় পদ্ধতিকে দর্শনের মূল পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করেন।

লবণ চাষের ‘কিং অব কিং’রাজা বলা হয় চৈত্র মাসকে

০ ও ১ এই দুটি বিটের মাধ্যমে একসঙ্গে তথ্য সংরক্ষণ করার পদ্ধতিকে বলে কিউবিট পদ্ধতি।

আলো যখন এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে প্রবেশ করে তখন যে ভৌত রাশি টি স্থির থাকে তাহলো কম্পাঙ্ক

একটি রঙ্গিন আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বাতাসে 4000Å পানিতে আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 3077 Å

একটি প্রিজমের প্রতিসরাঙ্ক বেগুনি বর্ণের জন্য 1.69 এবং লাল বর্ণের জন্য 1.65 ওই প্রিজমের প্রতিসারক কোণ 5° হলে কৌনিক বিচ্ছুরণ 0.2°

বেগুনের ফুল সাদা হতে গোলাপী বর্ণের হয়।