‘আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয়, তোমার জীবনের সবচেয়ে বড় শক্তি কী ছিলো আমি জানি না, অন্যরা কে কী বলবে। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি এবং যেকোনও পরিস্থিতিতে বলবো, আমার সবচেয়ে বড় শক্তি ছিলো আমার মায়ের দোয়া।’-উক্তিটি কার?

“সুখী জীবনের জন্য খুব অল্প কিছুর প্রয়োজন। এটা তোমার মধ্যেই আছে, এটা তোমার ভাবনার ধরন।”-উক্তিটি প্রাচীন রোমান শাসক ও দার্শনীক মার্কাস ইলেরিয়াস এর ।

‘গাইতে গিয়ে কন্ঠ ছিড়ে আসবে যখন কান্না বলবে সবাই- সেই যে পথিক তার শোনানো গান না?- আসবে ভেঙ্গে কান্না, পড়বে মন আমার সোহাগ কন্ঠে তোমার কাদবে বেহাগ পড়বে মনে আমার...

‘তোমার সখার আসবে যেদিন এমনি কারা বন্ধ আমার মত কেদে কেদে হয়তো হবে অন্ধ সখার কারা বন্ধ, বন্ধু তোমার হানবে হেলা ভাঙ্গবে তোমার সুখের খেলা দীর্ঘ লো কাটবে না আর...

“যে শাশুড়ী মা সে কিন্তু তোমার অর্ধেক অঙ্গের মা অর্থাৎ তুমি আর তোমার স্বামী দুজনে মিলে কিন্তু পূর্ণাঙ্গ। আর মা মানেই জগত জননী সর্বেসর্বা। বৌমা আসলে তার আস্তে আস্তে কর্তৃত্ব...

“কেউ যদি তোমার নিন্দা করে করুক, কিন্তু খেয়াল রেখো তোমার চলন চরিত্রে নিন্দনীয় কিছু যেন কোনো ক্রমে স্থিতিলাভ করতে না পারে, তাহলে নিন্দা ব্যর্থ হয়ে উঠবে এমনিতেই”-উক্তিটি অনুকূলচন্দ্র ঠাকুরের।

“যতক্ষণ আমি শ্বাস নিচ্ছি, আমি চেষ্টা করে যাব। কারণ এখন আমি সাফল্যের সবচেয়ে বড় উপায়টি জানি: আমি যদি যথেষ্ঠ চেষ্টা করি, আমি জিতবই”-উক্তিটি ওজি ম্যাডিনো এর।

“তোমার সময়ের নিয়ন্ত্রণ যেন তোমার হাতেই থাকে; আর যতক্ষণ তুমি ‘না’ বলা না শিখছ, ততক্ষণ এটা সম্ভব নয়। অন্য কাউকে তোমার জীবনের পথ ঠিক করতে দিও না”-উক্তিটি ওয়ারেন বাফেট এর।

“যদি এমন কোনও পথ বের করতে না পার, যা তোমার ঘুমের সময়েও তোমার জন্য উপার্জন করবে, তবে তুমি মরার আগ পর্যন্ত কাজ করে যাবে”-উক্তিটি ওয়ারেন বাফেট এর।

“তোমার আগ্রহ না থাকলে শক্তি থাকবে না। শক্তি না থাকলে তোমার কিছুই থাকবে না”-উক্তিটি ওয়ারেন বাফেট এর।

‘তাকওয়া অর্জন কর এবং লোক দেখানো হতে দূরে থাকো, কেননা লোক দেখানো বা রিয়া হচ্ছে মহান আল্লাহর সাথে শিরক করা। লোক দেখিয়ে কর্ম সম্পাদনকারীকে কেয়ামতের দিন ৪টি নামে ডাকা হবে...