বিপদ-মুসীবতে পড়লে কাফেরদের অবস্থা কেমন হত?

কথা সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের "নয় নম্বর বিপদ সংকেত" চলচ্চিত্রটি ২০০৬ সালে মুক্তি লাভ করে।

কোনো বস্তু হতে আলো চোখে পড়লে লেন্স দ্বারা প্রতিসরিত হয়।

টেক্সট বই এর পাশাপাশি Physics, Math এর জন্য (পদার্থ বিচিত্রা, রসায়ন বিচিত্রা, math বিচিত্রা)বই গুলো পড়লে ভাল হবে?

ঘোড়ার লেজ কাটা পড়লে সেটি মারা যায়

‘জীবন যতক্ষণ আছে বিপদ ততক্ষণ থাকবেই’-উক্তিটি ইমারসন।

বর্তমান যুগে অনেক লোক বিপদ-মুসীবতে পড়লে শির্কে লিপ্ত হয়। মাজারে দরবারে ধর্ণা দেয়। পীরের দরগায় নযর-মান্নত করে থাকে। তাবীজ-কবচ ব্যবহার করে ইত্যাদি।

আল্লাহর একজন নবী কাফেরদের হেদায়াতের পথে আনতে না পেরে নিজের দুর্বলতার বিষয় উল্লেখ করে আল্লাহর কাছে দুআ করেছিলেন, “আমি পরাজিত, আপনি আমাকে সাহায্য করুন”সেই নবীর নাম নূহ (আঃ)।

“বাস্তব যে কোনও কঠিন অবস্থা কাটানো সম্ভব। মানুষ শুধু মনে মনে কল্পনা করা কঠিন অবস্থা কাটাতে পারে না”-উক্তিটি থিওডোর এন. ভেইলের।

বিপদ থেকে বাঁচাও অপাদান কারক

কাফেরদের ব্যবহৃত পাত্র ব্যবহার করার হুকুম হল অন্য পাত্র না পেলে ভালভাবে ধুয়ে ব্যবহার করা যাবে।