অবৈধ হ্যাকারদের কী বলে?

মৃত্যু পর্ব শুরুর মুহূর্তে যদি কোন তরলের 1.4M এর বেশি থাকে তবে কোনোভাবেই এইটি শ্বেত বামন হতে পারেনা ভরের এই সীমাকে চন্দ্রশেখর সীমা বলা হয়

রাজশাহী বিভাগের উত্তর-পশ্চিম অংশকে বরেন্দ্রভূমি বলে।

জাত গেল জাত গেল বলে একি আজব কারখানা সত্য কাজে কেউ নয় রাজি সব দেখি তা না না না-এটি লালনের ধর্মতত্ত্ব বিষয়ক রচনা।

পৃথিবী অপর বস্তুকে যে বলে টানে তাকে অভিকর্ষ বলে।

“বুদ্ধিমানেরা তখন কথা বলে যখন তাদের কিছু বলার থাকে। বোকারা কথা বলে কারণ তারা ভাবে তাদের কথা বলতে হবে”-উক্তিটি দার্শনিক প্লেটোর ।

“যে শাশুড়ী মা সে কিন্তু তোমার অর্ধেক অঙ্গের মা অর্থাৎ তুমি আর তোমার স্বামী দুজনে মিলে কিন্তু পূর্ণাঙ্গ। আর মা মানেই জগত জননী সর্বেসর্বা। বৌমা আসলে তার আস্তে আস্তে কর্তৃত্ব...

বৈধ হ্যাকারদের হোয়াইট হেড বলে।

হালাল ভাবে উপার্জন করা সম্পদ সবসময় হালাল কিন্তুু অবৈধ বা হারাম ভাবে সম্পদ উপার্জন করলে সেইটা হারাম এই থেকে যায় হয় সেইটা উওরাধিকার সূএে পাওয়া হোক বা পৈতৃক সূএে পাওয়া...

“তোমরা আল্লাহর কিতাবকে আঁকড়ে ধরো। এর হালালকে হালাল বলে গ্রহণ করো এবং এর হারামকে হারাম বলে বর্জন করো।”-উক্তিটি হযরত মুহাম্মদ (সা) এর।

‘মুনাফিকের তিনটি চিহ্ন : ১-যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, ২-যখন প্রতিশ্রুতি দেয় তা ভঙ্গ করে, ৩-আমানতের খেয়ানত করে’-উক্তিটি হযরত মুহাম্মাদ বিন আব্দুল্লাহ (স.) এর।