শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক হলে রক্তপাত বন্ধ করার জন্য ভিটামিন কে–যুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে (সবুজ শাক, মসুর ডাল, ফুলকপি, ঢ্যাঁড়স, বাঁধাকপি ইত্যাদি)। মাংসপেশির শক্তি বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই প্রোটিনের চাহিদা বেড়ে যাবে। তবে প্রথমেই রোগীর কিডনির কার্যকারিতা নিরূপণ করে নিতে হবে। দৈনিক দু–তিনটি ডিমের সাদা অংশ, চার থেকে পাঁচ টুকরো মাছ বা মাংস খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর কার্যক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন (বি কমপ্লেক্স) জাতীয় খাবারের ভূমিকা অপরিসীম। যেমন: ডিম, দুধ, মাংস, রঙিন শাকসবজি ইত্যাদি। অনেকের ক্ষেত্রেই ইলেকট্রোলাইটের অসামঞ্জস্য দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে রক্তের পটাশিয়াম ও সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের উপযোগী খাদ্যতালিকা তৈরি করতে হবে। যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, তাঁদের ক্ষেত্রে অবশ্যই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রেখে চর্বি ও চর্বিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। পাশাপাশি খাবারের মোট তেলের (রান্নার) পরিমাণও কমিয়ে আনতে হবে। গিলা, কলিজা, মাথা, মাছের মাথা, মাছের ডিম এড়িয়ে চলা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু এর পাশাপাশি সবার ভালো কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচডি–২ বৃদ্ধির জন্য সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ খেতে হবে অন্তত সপ্তাহে দুদিন। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ। রক্তে অতিরিক্ত সুগার স্ট্রোকের রোগীর সার্বিক শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি ঘটাতে পারে। আঁশযুক্ত খাবার রক্তের কোলেস্টেরল ও সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। অনেক ক্ষেত্রে রোগীর খাবার গ্রহণের পরিমাণ অনেক কমে যায়। এসব রোগীর জন্য কনসেনট্রেটেড ক্যালরিযুক্ত খাবার খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। যেমন: খেজুর, বাদাম, কলা, অলিভ অয়েল, চিড়া, আলু, কিশমিশ, মধু ইত্যাদি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এসব রোগীর জন্য কনসেনট্রেটেড ক্যালরিযুক্ত খাবার খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। যেমন: খেজুর, বাদাম, কলা, অলিভ অয়েল, চিড়া, আলু, কিশমিশ, মধু ইত্যাদি। বিডিএনএফ একটি উল্লেখযোগ্য প্রোটিন, যা ক্ষতিগ্রস্ত নিউরোনকে পুনরুজ্জীবিত করতে এবং স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের কোষগুলোর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ