শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

কুরআন সুন্নাহ’র সুস্পষ্ট বর্ণনাদির ভিত্তিতে বিগত চৌদ্দ শতক ধরে এ বিষয়টি উম্মাহ’র ফিকাহ্বীদগনের মাঝে কোনো রকম মতদ্বন্দ্ব ছাড়াই গৃহীত হয়ে আসছে যে, কোনো ‘ইসলামী রাষ্ট্রে’র নেতৃত্ব দানের দায়িত্ব কোনো নারীর হাতে সোপর্দ করা জায়েয নয়।ইমাম ইবনে হাযাম রহ. (মৃঃ ৪৫৬ হিঃ) مراتب الاجماع নামে একটি কিতাব লিখেছেন; যে সব মাসআলার উপর উম্মাহ’র ইজমা (ঐক্যমত) রয়েছে- তিনি সেগুলোকে সেখানে সন্নিবেশিত করে দিয়েছেন। তিনি সেই কিতাবে লিখিছেন- و اتفقوا ان الامامة لا تجوز لامراة –‘সকল ওলামায়ে কেরাম এব্যপারে একমত যে, কোনো নারীর জন্য ‘রাষ্ট্র প্রধান’ হওয়া জায়েয নয়’। [মারাতিবুল ইজমা, ইবনে হাযাম- ১২৬ পৃষ্ঠা]সহীহ বুখারী’ সহ বিভিন্ন ‘হাদীস গ্রন্থে’ নবী করীম ﷺ-এর নিম্নোক্ত বানীটি বিভিন্ন সহীহ ও বিশুদ্ধ সনদে বর্ণিত হয়েছে- لن يفلح قوم ولوا امرهم امراة –‘ওই জাতি কখনই সফলতা অর্জন করতে পারবে না, যে জাতি তাদের বিষয়গুলোকে কোনো নারীর দায়িত্বে সোর্পদ করে দেয়’। [সহীহ বুখারী, হাদীস ৪৪২৫, ৭০৯৯]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ