শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, পুরো বন্ধ্যাত্বের ৩৫-৪০ ভাগ মেয়েরা দায়ী, তবে একইভাবে ৩৫-৪০ ভাগ পুরুষেরাও দায়ী। আর ১৫-২০ ভাগ ক্ষেত্রে উভয়ই দায়ী। আর বাকি ১৫-২০ ভাগের ব্যাপারে আমরাও জানি না আসলে কেন এমন হয়।  বন্ধাত্ব সমস্যার জন্য মেয়েদের অনেক শারীরিক সমস্যা রয়েছে। এর মধ্যে বড় সমস্যা হচ্ছে মেয়েদের অনিয়মিত মাসিক। অনেক সময় ওভার ওয়েটও প্রবলেম সৃষ্টি করে। দেখা যায়, মেয়েদের মুখে গোঁফ বা হাত-পায়ে পুরুষের মতো লোম দেখা দিতে থাকে, অনেকের ব্রণ দেখা যায়, কারো কারো চুল পাতলা হতে থাকে, অনেকের বিষণ্ণতা ভর করে বলে বন্ধাত্ব সমস্যা হয়৷  সমাধান: সুবিধা হচ্ছে এই সমস্যাগুলোর এখন খুব ভালো সমাধান আছে। এতগুলো সমস্যার বাইরেও মূল সমস্যা হলো অনেক সময় দেখা যায়, মেয়েদের ডিম্বাণু ঠিকমতো তৈরি হচ্ছে না।  কিন্তু এখন সব ধরনের ওষুধই আছে মেয়েদের ডিম্বাণু তৈরি করার জন্য। আর ডিম্বাণু তৈরি করতে পারলে দেখা যায়, এদের মধ্যে একটা বড় সংখ্যা ছয় মাসের মধ্যে প্রেগন্যান্ট হচ্ছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ