শীতকালে বাতাসে আদ্রতা থাকেনা বা খুব কম থাকে, বাতাস একেবারেই শুষ্ক থাকে। এই শুষ্ক বাতাস ভেজা বা আদ্রতাযুক্ত বস্তু থেকে আদ্রতা বের করে নিয়ে বস্তুর সাথে পরবেশের আদ্রতা সমান করতে চাই।
অন্যদিকে মানুষের ঠোটের ত্বক খুবই পাতলা। ফলে ঠোটের আদ্রতা বাতাসে চলে যাওয়ায় ঠোটের ত্বক শক্ত হয়ে যায়। ফলে অস্তরনের মত লাগে। এ অবস্থায় কথা বার্তা বা বিভিন্ন কারনে ঠোটে ভাজ পড়ে এতে শক্ত আবরন ফেটে যায়। এভাবে শীতকালে ঠোট ফাটে।
একই ভাবে পায়ের চারপাশ ফেটে যায়। তবে পায়ের ক্ষেত্রে চাপের জন্যই চারপাশ ফাটে, তলা ফাটেনা।