Answered Nov 09, 2019
অংশীদারী ব্যবসায়ের লাভের অনুপাতের সূত্র হল-
লাভের অনুপাত = নতুন অনুপাত – পুরাতন অনুপাত।
রাষ্ট্রপ্রধানের ক্ষমতা লাভের ওপর ভিত্তি করে গণতান্ত্রি সরকারকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
অংশীদারী ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ৪৪ ধারা অনুযায়ী আদালত কর্তৃক বিলোপ সাধনের বিধান রয়েছে।
উপার্জন ক্ষমতা অনুপাতের নাম হলো নিট লাভ অনুপাত।
অংশীদারী ব্যবসায়ের আর্থিক বিবরণীর গুরুত্বপূর্ণ উপাদানসমূহঃ১. লাভ-লোকসান বণ্টন হিসাব২. অংশীদারদের মূলধন হিসাব৩. চলতি হিসাব (শুধুমাত্র স্থিতিশীল পদ্ধতিতে প্রযোজ্য)
কোন অংশীদারী প্রতিষ্ঠান হতে কোন অংশীদার অবসর গ্রহণ, অংশীদারীত্ব পরিত্যাগ বা মৃত্যুবরণ করলে কিংবা বহিষ্কৃত হলে মুনাফার অংশের মধ্যে অবশিষ্ট অংশীদারদের যতটুকু দাবী বৃদ্ধি পায়, তাকে লাভের অনুপাত বলে।
মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র ছিলেন এক জনাগরিক অধিকার আন্দোলনকারী।
রেল লাইনের পাশে একটি তাল গাছ আছে। ঘন্টায় ৪৫ কিঃ মিঃ বেগে ধাবমান ১৫০ মিটার লম্বা ট্রেন ঐ তাল গাছটি অতিক্রম করবে ১২ সেকেন্ড।
লাভের অনুপাতের সূত্র হচ্ছে নতুন অনুপাত-পুরাতন অনুপাত
অংশীদারি সংগঠনের নামের আগে লিখতে হয় মেসার্স
লবণ চাষের ‘কিং অব কিং’রাজা বলা হয় চৈত্র মাসকে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন