Answered Nov 09, 2019
যে প্রক্রিয়ায় আবহবিকার প্রাপ্ত চূর্ণ বিচূর্ণ শিলা বায়ু প্রবাহ, নদনদী, হিমবাহ, সমুদ্র তরঙ্গ প্রভৃতির দ্বারা বহুদূরে অপসৃত হয়, তাকে ক্ষয়ীভবন (Erosion) বলে ।
কৃষি ইকো-বান্ধব বলে কেঁচোকে।
তন্তুর রাজা বলা হয় তুলাকে ৷
অঙ্গসংস্থানিক সাদৃশ্যের উপর ভিত্তি করে উদ্ভিদের যে শ্রেণীবিন্যাস করা হয় তাকে প্রাকৃতিক শ্রেণীবিন্যাস বলে
ভাবসমৃদ্ধ সরস রচনাকে কাব্য বলে ।
কবিতা রচনার কৌশলকে কাব্যকলা বলে।
যে কাব্য রঙ্গভূমিতে নট-নটী দ্বারা অভিনীত হয়, তাকে দৃশ্যকাব্য বলে।
যে কাব্য শ্রবণ করা যায়, তাকে শ্রব্যকাব্য বলে।
যেসব বিশেষ্য পদ দ্বারা কোনো নির্দিষ্ট স্থান, নদী, পর্বত, সমুদ্র, প্রসিদ্ধ গ্রন্থ বা ব্যক্তির নাম বোঝায়, তাকে সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য বলা হয়।
ভূপৃষ্ঠের উপর দিয়ে প্রবাহিত নদ-নদী, হিমবাহ, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রতরঙ্গ প্রভৃতির দ্বারা শিলাস্তর চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে স্থানান্তরিত হলে তাকে ক্ষয়ীভবন বলে।
দক্ষিণ ভারতের শস্য ভাণ্ডার কাকে বলা হয় কাবেরী ব-দ্বীপকে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন