সংঙ্গা বা নামবাচক বিশেষ্য কাকে বলে?

ঘূর্ণবাতের কেন্দ্র কে ঘূর্ণবাতের চক্ষু বলে। ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে বায়ুর চাপ কম থাকে বলে গভীর নিম্নচাপের সৃষ্টি হয় এবং তার পরবর্তীকালে ঝড়ের সৃষ্টি হয়, এটাকেই বলা হয় ঘূর্ণবাতের চক্ষু।

উদ্ধ বায়ুমন্ডলে টুপি আর এর উদ্দেশ্য ভূপৃষ্ঠ থেকে সাড়ে সাত থেকে 14 কিমি উচ্চতায় ঘন্টা 105 কিমি বেগে যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে জেট বায়ু প্রবাহ বলা হয়।

অগ্নুৎপাতের সময় শিলার ফাটলের মধ্যে আগুেয় উদ্বেধের সময় উত্তপ্ত গলিত মাগমার মধ্যে থাকা গ্যাস রূপান্তরিত হয়ে সরাসরি জলে পরিণত হয় একেই উৎসান্দ জল বলা হয়।

স্বাভাবিক ক্ষয়চক্রের বার্ধক্য পর্যায়ে যে যে সমপ্রায় ভূমির সৃষ্টি হয় তাকে পেনিপ্লেন বলা হয়।

বিশ্রাম এর বিশেষণ পদ বিরাম।

বিশেষ্য পদ ৬ প্রকার।

যে যন্ত্র কারেন্ট চলাচলকে নিয়ন্ত্রন করে। সুবিধা মত অন অফ করা যায় তাকে সুইচ বলে।

কোনো পৃষ্ঠের এক বর্গমিটার ক্ষেত্রফলে আপতিত আলোক ফ্লাঙ্রে পরিমাণকে ঐ তলের দীপন তীব্রতা বলে।

যে বিশেষ্য পদে কোনো গুণ, অবস্থা ও ভাবের নাম বোঝায়, তাকে গুণবাচক বিশেষ্য বলে।

শুধু বিশেষ্য ও সর্বনাম জাতীয় শব্দের যা হয় তা হল, বচনভেদ।