জোয়ার কাকে বলে?

জোয়ার উৎপাদনে ভারতের মহারাষ্ট্র প্রথম স্থান অধিকার করে।

কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে গৌণ জোয়ার সৃষ্টি হয়।

পৃথিবীর ওপর চন্দ্র ও সুর্যের পারপ্সরিক আকর্ষণে সমুদ্র ও নদীর জলের সময়ভিত্তিক ওঠানামকেই জোয়ার ভাটা বলে।

আবর্তনের সময় পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের নিকটতম সম্মুখে আসে সেখানে চাঁদের আকর্ষন ক্ষমতা সর্বাধিক হওয়ার ফলে যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে মুখ্য জোয়ার বা চন্দ্র জোয়ার বলে।

পৃথিবীর যে অংশে মুখ্য জোয়ার হয় তার বিপরীত অংশে (প্রতিপাদ স্থানে) কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে গৌণ জোয়ার বলে।

পৃথিবীর আবর্তন গতি এবং পৃথিবীর ওপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণজনিত বলের কারণে জোয়ার-ভাটা হয়

সূর্যের আকর্ষণে পৃথিবীতে যে জোয়ার হয় রাকে সৌর জোয়ার বলে।

কোনো স্থানে একটি জোয়ার ও একটি ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে ৬ ঘণ্টা ১ মিনিট।

কোনো স্থানে মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।

জোয়ার, বাজরা ও রাগী এই তিন ক্ষুদ্র দানা শস্যকে বলে মিলেট।