Answered Nov 08, 2019
পৃথিবীর যে অংশে মুখ্য জোয়ার হয় তার বিপরীত অংশে (প্রতিপাদ স্থানে) কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে গৌণ জোয়ার বলে।
পুং গ্যামেট ও গৌণ নিউক্লিয়াসের মিলন কে ত্রিমিলন বলা হয়
শুক্রানুর সাথে গৌণ নিউক্লিয়াস এর মিলনকে দ্বিনিষেক বলে
উদ্ভিদের গৌণ পুষ্টি উপাদান সংগ্রহের উৎস আটটি
পৃথিবীর ওপর চন্দ্র ও সুর্যের পারপ্সরিক আকর্ষণে সমুদ্র ও নদীর জলের সময়ভিত্তিক ওঠানামকেই জোয়ার ভাটা বলে।
আবর্তনের সময় পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের নিকটতম সম্মুখে আসে সেখানে চাঁদের আকর্ষন ক্ষমতা সর্বাধিক হওয়ার ফলে যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে মুখ্য জোয়ার বা চন্দ্র জোয়ার বলে।
সূর্যের আকর্ষণে পৃথিবীতে যে জোয়ার হয় রাকে সৌর জোয়ার বলে।
কোনো স্থানে মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
জোয়ার, বাজরা ও রাগী এই তিন ক্ষুদ্র দানা শস্যকে বলে মিলেট।
চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণে সমুদ্রের জলের ফুলে ওঠাকে জোয়ার বলে।
যে হারে প্রাথমিক, দ্বিতীয় ও তৃতীয় খাদক শ্রেণী যথাক্রমে পরবর্তী নিচের স্তরের খাদ্যগ্রহণ করে জীবভর উৎপাদন করে তাকে গৌণ উৎপাদনশীলতা বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন