Answered Nov 09, 2019
মহাদেশীয় হিমবাহের বরফ মুক্ত শৃঙ্গটিকে বলা হয় নুনাটকস।
মহাদেশীয় চলনতত্ত্বটি ১৯১২ খ্রীষ্টাব্দে আলফ্রেড উইলসন প্রকাশ করেন।
বরফ শীতল পানিতে ডাই নাইট্রোজেন ট্রাই-অক্সাইড বিক্রিয়া করলে উৎপন্ন হয় HNO3
হিমবাহের কাজ তিনটি।
হিমবাহের তিনটি কাজ ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয়।
হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম গ্রাবরেখা, কেম, এসকার, ড্রামলিন।
পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশীয় হিমবাহের নাম ল্যাম্বার্ট।
সিয়াচেন হিমবাহের দৈর্ঘ্য ৭৬ কিলোমিটার।
যে সীমারেখার উপর সারা বছর জল জমে বরফ হয় তাকে বলে হিমরেখা।
পৃথিবীর দ্রুততম মহাদেশীয় হিমবাহের নাম কুয়ারেয়াক।
পৃথিবীর দীর্ঘতম মহাদেশীয় হিমবাহের নাম ল্যাম্বার্ড।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন