Answered Oct 28, 2019
মহাদেশীয় চলনতত্ত্বটি ১৯১২ খ্রীষ্টাব্দে আলফ্রেড উইলসন প্রকাশ করেন।
শশাংক মৃত্যুবরণ করেন ৬৩৭ খ্রি. কিছু আগে
মাইকেল মধুসূদন তার মেঘনাদবধ কাব্য রচনায় মহাকাব্যের চূড়ান্ত রূপ প্রকাশ করেন।
বিজ্ঞানী স্টেভিনাস ১৫৮৬ সালে ত্রিভুজ সূত্র প্রকাশ করেন।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিলে রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করেন ২১ ডিসেম্বর ২০১০।
ভূআন্দোলনের ফলে সমুদ্রবক্ষ বিস্তৃত হলে মহাদেশীয় হিমবাহ-এর গলনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতার পরিবর্তন ঘটে ইউস্টাটিক পুনযৌবন লাভ ঘটে।
L.C.King তাঁর পাদসমতলীকরন তত্ত্ব (Pediplanation Concept) প্রকাশ করেন 1948 সালে ।
রাষ্ট্রপতি ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ “যৌথ অভিযান দায়মুক্তি অধ্যাদেশ-২০০৩” জারি করেন ৯ জানুয়ারি, ২০০৩।
পাতসংস্থানতত্ত্ব মার্কিন ভূবিজ্ঞানী উইলসন সর্বপ্রথম প্রকাশ করেন।
পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশীয় হিমবাহের নাম ল্যাম্বার্ট।
মহাদেশীয় হিমবাহের বরফ মুক্ত শৃঙ্গটিকে বলা হয় নুনাটকস।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন