মানুষের চলার জন্য যেমন পথের প্রয়ােজন, তড়িৎ প্রবাহের জন্যও প্রয়ােজন নির্দিষ্ট পথ। তড়িৎ প্রবাহ চলার এই সম্পূর্ণ পথকেই তড়িৎ বর্তনী বলে। যখন তড়িৎ উৎসের দুই প্রান্তকে এক বা একাধিক রােধ, তড়িৎ যন্ত্র বা উপকরণের সাথে যুক্ত করা হয়, তখন একটি তড়িৎ বর্তনী তৈরি হয়। একটি চাবি বা সুইচের সাহায্যে বর্তনী বন্ধ করা বা খােলা যায়। বর্তনী বন্ধ থাকলে তড়িৎ প্রবাহিত হবে, খােলা থাকলে তড়িৎ প্রবাহিত হবে না। সাধারণত বর্তনীতে তড়িৎযন্ত্র ও উপকরণসমূহ দু’ভাবে সংযুক্ত করা হয়। এগুলাে হলাে: (ক) শ্রেণিসংযোেগ বর্তনী (খ) সমান্তরাল সংযােগ বর্তনী