Answered Nov 07, 2019
উৎপত্তি ও ভূমিরূপের পার্থক্য অনুসারে সমভূমিকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমণ্ডলকে দুই ভাগে । হােমােস্ফিয়ার ও হেটরােস্ফিয়ার ।
ভূ - প্রকৃতিকে তিনটি শ্রেণীতে । পাহাড় ও পর্বত , মালভূমি ও সমভূমি ।
মালভূমিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা যায় পর্বতবেষ্টিত মালভুমি , ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমি , লাভা গঠিত মালভূমি ।
ভূপ্রকৃতির বৈচিত্র্য অনুসারে পশ্চিমবঙ্গকে প্রধানত তিনটি ভূপ্রাকৃতিক অঞ্চলে । যথা – উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল , পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল এবং সমভূমি অঞ্চল ।
রজনীগন্ধা কে দুইটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় । এগুলো হলো সিঙ্গেল ও ডাবল
উৎস অনুসারে বালিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা হয় । যথাঃ-a) গর্তের বালি (Pit Sand)b) নদীর বালি (River Sand)c) সমুদ্রের বালি (Sea Sand)
রোগ সংক্রমণের ওপর ভিওি করে জুনোসিসকে ৪টি প্রধান শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
উৎসের ভিন্নতা অনুসারে মাছের খাদ্যকে ২ভাগে ভাগ করা যায়।
গঠনের বৈশিষ্ট্য অনুসারে মালভূমিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়
উৎপত্তি অনুসারে শিলাকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন