Answered Nov 07, 2019
গঠনের বৈশিষ্ট্য অনুসারে মালভূমিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়
পর্বতকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ-১। ভঙ্গিল পার্বত বা ভাজ পার্বত,২। স্তুপ পার্বত,৩। সঞ্চয়জাত পার্বত,৪। গম্বুজ পার্বত ও৫। ক্ষয়জাত পার্বত।
উদ্ভিদের অত্যাবশ্যকীয় মৌল কে দু'ভাগে ভাগ করা যায়
মালভূমিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা যায় পর্বতবেষ্টিত মালভুমি , ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমি , লাভা গঠিত মালভূমি ।
উদ্ভিদ পুষ্টি উপাদান গুলোকে দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়
রৈখিক মতবাদ কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়
সামাজিক পরিবর্তনের মতবাদ কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়
অবস্থান ভিত্তিক শহর গুলোকে প্রধানত ছয় ভাগে ভাগ করা যায়
উৎস অনুযায়ী প্রােটিনকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়
ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য অনুসারে সমগ্র আরব উপদ্বীপকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের মাটিকে ৫(পাঁচ ভাগে) ভাগে ভাগ করা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন