স্বামী স্ত্রী একত্রে একরুমে উলঙ্গ হয়ে থাকতে পারে কোন সমস্যা নেই। তবে ভাই একটি কথা এই পৃথিবীতে মানুষ ছাড়াও জ্বিন নামক আরেক প্রাণীর অস্তিত্ব আছে। যাদের দেখা যায় না। কিন্তু তারা আমাদেরকে দেখতে পারে। তাই মোহাম্মদ (স:) এর শিখিয়ে দেয়া দোআ পড়ুন। তাহলে আপনার এবং জ্বিন এর মাঝে একটা পর্দা সৃষ্টি হবে। যার কারনে জ্বিন আপনার লজ্বাস্থান দেখতে পারবে না।
দোআ: বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল খুবসি ওয়াল খাবাইস।
হাদিস শরিফে এসেছে,
‘বাহয ইবনে হাকীম থেকে তার পিতা ও দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূল (সা.)-কে প্রশ্ন করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের ঢেকে রাখার অঙ্গসমূহ কার সামনে আবৃত রাখব এবং কার সামনে অনাবৃত করব? তিনি বলেন, তোমার স্ত্রী ও দাসী ব্যতীত সকলের সামনে তা আবৃত রাখ। বর্ণনাকারী বলেন, যতদূর সম্ভব কেউ যেন অন্যের গোপনাঙ্গের দিকে না তাকায়। বর্ণনাকারী বলেন, আমি প্রশ্ন করলাম, হে আল্লাহর রাসূল আমাদের কেউ যখন নির্জনে থাকে? তিনি বলেন, লজ্জার ব্যাপারে আল্লাহ মানুষের চেয়ে অধিক হকদার।’ [সুনানে আবু দাউদ, হাদিস: ৪০১৭]
সুতরাং স্বামী-স্ত্রী যদি একাকি একটি ঘরে থাকে তাহলে তারা উলঙ্গ হয়ে ঘুমাতে পারবে। তবে অপ্রয়োজনে গোপনাঙ্গ খুলে না রাখাই উত্তম। কারণ লজ্জার ব্যাপারে আল্লাহ মানুষের চেয়ে অধিক হকদার।
আল্লাহ তা‘আলাই সবচেয়ে ভালো জানেন।
স্বামী-স্ত্রীর জন্য পরস্পরের গোপনাঙ্গ দেখাতে শরিয়তের দৃষ্টিতে কোনো সমস্যা নেই।
হাদিস শরিফে এসেছে,
‘বাহয ইবনে হাকীম থেকে তার পিতা ও দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূল (সা.)-কে প্রশ্ন করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের ঢেকে রাখার অঙ্গসমূহ কার সামনে আবৃত রাখব এবং কার সামনে অনাবৃত করব? তিনি বলেন, তোমার স্ত্রী ও দাসী ব্যতীত সকলের সামনে তা আবৃত রাখ। বর্ণনাকারী বলেন, যতদূর সম্ভব কেউ যেন অন্যের গোপনাঙ্গের দিকে না তাকায়। বর্ণনাকারী বলেন, আমি প্রশ্ন করলাম, হে আল্লাহর রাসূল আমাদের কেউ যখন নির্জনে থাকে? তিনি বলেন, লজ্জার ব্যাপারে আল্লাহ মানুষের চেয়ে অধিক হকদার।’ [সুনানে আবু দাউদ, হাদিস: ৪০১৭]
সুতরাং স্বামী-স্ত্রী যদি একাকি একটি ঘরে থাকে তাহলে তারা উলঙ্গ হয়ে ঘুমাতে পারবে। তবে অপ্রয়োজনে গোপনাঙ্গ খুলে না রাখাই উত্তম। কারণ লজ্জার ব্যাপারে আল্লাহ মানুষের চেয়ে অধিক হকদার।
আল্লাহ তা‘আলাই সবচেয়ে ভালো জানেন।