ইট কাকে বলে?

পেডিমেন্টের নিচের অংশে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলধারা বাহিত হয়ে সুক্ষ্ম বালি, পলি প্রভৃতি সঞ্চিত হয়ে যে প্রায় সমভূমির ন্যায় ভুমিরূপ সৃষ্টি হয়, তাকে বাজাদা (Bajada) বলে ।

মরু অঞ্চলে অত্যন্ত সমতল অংশে বায়ুপ্রবাহ বাহিত বালি জমতে থাকলে একটি পাতলা বালির স্তর তৈরী হয় । একে বালি পাত (Sand Sheet)বলে ।

পুচ্ছ বালিয়াড়ির পরবর্তী পর্যায়ে যে বালিয়াড়ি সৃষ্টি হয়, তাকে পরবর্তী বালিয়াড়ি (Wake Dune)বলে ।

তিমি মাছের পৃষ্ঠদেশের মতো সমতল শিখরবিশিষ্ট বালিয়াড়িকে দ্রাস বালিয়াড়ি (Drush Dune) বা তিমিপৃষ্ঠ বালিয়াড়ি (Whaleback Dune) বলে ।

মধ্যভাগে বালির শৃঙ্গবিশিষ্ট ও সেখান থেকে বিভিন্ন দিকে বালির শৈলশিরা ছড়িয়ে বালিয়াড়ি নক্ষত্রের মতো রূপ নিলে তাকে নক্ষত্র বালিয়াড়ি (Star Dune) বলে ।

অনেকগুলি বার্খান বালিয়াড়ি পরস্পরযুক্ত হয়ে দীর্ঘ সাপের দেহের মতো আকৃতিতে সারিবদ্ধভাবে অবস্থান করলে, তাকে অ্যাকলি বালিয়াড়ি(Alkle Dune)বলে ।

অ্যাকলি বালিয়াড়ির এগিয়ে যাওয়া বাঁকটিকে লিঙ্গুঅয়েড বলে।

অ্যাকলি বালিয়াড়ির পিছিয়ে যাওয়া বাঁকটিকে বার্খান অয়েড বলে ।

যে যন্ত্র কারেন্ট চলাচলকে নিয়ন্ত্রন করে। সুবিধা মত অন অফ করা যায় তাকে সুইচ বলে।

কোনো পৃষ্ঠের এক বর্গমিটার ক্ষেত্রফলে আপতিত আলোক ফ্লাঙ্রে পরিমাণকে ঐ তলের দীপন তীব্রতা বলে।