তরঙ্গাকতিত মরে যে অংশ নিম্ন জোয়ারের জলতলের নীচে থাকে তাকে কী বলে?

নদীর পুনযৌবন লাভের ফলে নদীর দৈর্ঘ্য বরাবর যে বিন্দুতে উর্ধ্ব উপত্যকার পুরোনো মৃদু ঢালের সঙ্গে নিম্ন উপত্যকার নতুন খাড়াঢ়াল মিলিত হয়, তাকে নিক পয়েন্ট বলে।

পর্যায়কালীন স্তরের নীচে স্থায়ীভাবে জল সঞ্চিত থাকে, ঐ স্তরকে স্থায়ী সম্পৃক্ত স্তর বলে।

প্রবেশ স্তরের মধ্যে দিয়ে জল চুইয়ে নীচে নেমে যায় এই প্রক্রিয়াকে পরিস্রবন (Infiltration) বলে।

শিলার ফাঁকফোকর এর মধ্য দিয়ে চুইয়ে চুইয়ে জল নীচে প্রবেশ করার প্রক্রিয়াকে অনুস্রবণ (Percolation) বলে।

মাটির নীচে যে স্তরে জল সারাবছর বরফ অবস্থায় থাকে সেই স্তরকে চিরহিমন বা পার্মাফ্রস্ট বলে।

আবহবিকার প্রাপ্ত পদার্থের নীচে অবস্থিত শিলা গঠিত ভূমিকে ‘আবহবিকার ভূমিতল’ (Basal Surface of Weathering) বলে।

পতাকার উপরের অংশ নীচে থাকলে বিপর্যয়ের প্রতীক

অসম্পৃক্ত স্তরের নীচে যে স্তরে শুধুমাত্র বর্ষাকালেই জল ভৌমজল রূপে সঞ্চিত থাকে কিন্তু অন্য সময় জল শুকিয়ে যায়, একে সবিরাম বা সাময়িক সম্পৃক্ত স্তর বলে।

নিম্নতম জলসীমা থেকে জোয়ারের জলসীমার গড় উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত অংশটিতে সম্মুখ তটভূমি বলে।

কোনো স্থানে মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।