Answered Oct 28, 2019
সমুদ্রতরঙ্গ অগভীর উপকূল পেরিয়ে সৈকতে আছড়ে পড়লে, তাকে সম্মুখতরঙ্গ বা সোয়াশ বলে।
অগভীর সমুদ্রে সমুদ্রস্রোতের গড় গতিবেগ ৭ – ৯ কিমি/ঘন্টা।
হিমবাহের গলনের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থান ঘটে, তখন উপকূল অঞ্চল জলমগ্ন হয়ে সমুদ্রের অংশ হয়ে যায়, একে নিমজ্জিত উপকূলরেখা বলে।
ভূআলোড়নের ফলে উপকূল অঞ্চল উথিত হলে, তাকে উত্থিত উপকূলরেখা বলে।
সমুদ্রতরঙ্গ সৈকতভূমির ওপর আসার পর ভূমির ঢাল বরাবর সমুদ্রে ফিরে যাওয়াকে পশ্চাগামী তরঙ্গ বা ব্যাকওয়াশ বলে।
সমুদ্রতরঙ্গ চারটি পদ্ধতিতে (অবঘর্ষ, ঘর্ষণ ক্ষয়, দ্রবণ ক্ষয় ও জলপ্রবাহ ক্ষয়) ক্ষয়কার্য করে থাকে।
ইলিয়াম ইশ্চিয়াম ও পিউবিসের সংযোগস্থলের অগভীর অংশটির নাম অ্যাসিটাবুলাম
অগভীর ভিত্তি ৪ প্রকার।
বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন পূর্ব উপকূলের দক্ষিণাংশ, বিশেষত কৃষ্ণা নদীর দক্ষিণে কন্যাকুমারী পর্যন্ত উপকূলকে করমণ্ডল বলে।
উত্তরে সুবর্ণরেখা নদীর মোহনা থেকে শুরু করে দক্ষিণে কৃষ্ণা নদীর ব-দ্বীপ পর্যন্ত পূর্ব উপকূলকে উত্তর সরকারস উপকূল বলে।
মহারাষ্ট্রের উত্তর সীমা থেকে গোয়া পর্যন্ত আরবসাগর পর্যন্ত আরবসাগর সংলগ্ন পশ্চিম উপকূলকে কোঙ্কণ উপকূল বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন