Answered Oct 22, 2019
মোকদ্দমার এক পক্ষের স্বীকৃত্ব এবং অপর পক্ষের অস্বীকৃত্ব প্রত্যেকটি বিষয় বিচার্য বিষয়।
ইতিহাস হলো বর্তমান ও অতীতের মধ্যে এক অন্তহীন সংলাপ। উক্তিটিতে বর্তমানের সাথে অতীতের বন্ধন বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে।
উঃ জীব হচ্ছে ভগবানের নিত্য অবিচ্ছেদ্য অংশ ভগবান নয়।
পিতামহ ভীষ্মদেব।
দায়রা আদলতে বিচার প্রক্রিয়া অভিযোগ গঠনের পরে স্তরে আসামী পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুহয় ।
মোকদ্দমার পক্ষভুক্ত করা হয় দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ১ নিয়ম-১০ মতে ।
যেক্ষেত্রে প্রতিপক্ষ অন্যায়ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবার সম্ভাবনা রয়েছে অথবা প্রস্তাবিত সংশোধনীর কারনে মোকদ্দমার প্রকৃতি পরিবর্তন ঘটার সম্ভাবনা থাকে সে ক্ষেত্রে আরজি সংশোধন করা যাবে না।
ছানি মোকদ্দমার সিধান্ত আদেশ।
নিষেধ না থাকিলে আদালত সকল প্রকার দেওয়ানী মোকদ্দমার বিচার করিবেন দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ ধারায় বলা আছে ।
রিং টপোলজিতে প্রত্যেকটি কম্পিউটার অন্য দুটো কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকে।
কে কে মোকদ্দমার বাদী হইতে পারে উক্ত বিষয়ে বিধান দেওয়ানী কার্যবিধির অর্ডার ১ রুল ১আছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন