Answered Oct 22, 2019
দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা হল যে মোকদ্দমায় সম্পত্তির স্বত্ব বা পদের অধিকার সম্পর্কে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
চুক্তি রদের মোকদ্দমা এবং ভঙ্গের জন্য ক্ষতিপূরণের মোকদ্দমা ১ বছরের মধ্যে করতেহয় ।
মোকদ্দমা সঠিকভাবে দায়ের করার পরবর্তী পদক্ষেপ হলো বিবাদীর নামে সমন জারী হয়
বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারের মধ্যে অবস্থিত সম্পত্তির মোকদ্দমা যেখানে দায়ের করতে হবে ১৭নং ধারার বিধান ।
একাধিক আদালতের এখতিয়ার অনির্দিষ্ট হলে যেখানে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে ২৭ধারার বিধান ।
দেওয়ানী মোকদ্দমা স্তানান্তরের দরখাস্ত দেওয়ানী কার্যবিধির ২৪ ধারায় করতে হয় ।
দেওয়ানী কার্যবিধির ২৬ ধারা ও আদেশ ৪ নিয়ম ১ মতে।
বাদীর অনুপস্থিতির কারনে মোকদ্দমা খারিজ হলে ছানী/পুনরুজ্জীবিত করতে হয় দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৯ নিয়ম ৯ এবং ১৫১ ধারা মতে ।
অর্থ আদায়ের মোকদ্দমা দায়েরের পর যদি বিবাদী তার সমস্ত বা আংশিক সম্পত্তি হস্তান্তরের উদ্যোগ নেয় তাহলে বাদীর করনীয় হলো রায়ের পূর্ ক্রোকের আবেদন করা।
বাদী যে সকল কারনের উপর ভিত্তি করে মোকদ্দমা দায়ের করে তাকে কজ অব এ্যাকশন।
নিষেধ না থাকিলে আদালত সকল প্রকার দেওয়ানী মোকদ্দমার বিচার করিবেন দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ ধারায় বলা আছে ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন