Answered Oct 21, 2019
নদীর প্রস্থচ্ছেদে জলের নিচে নদীখাতের যে অংশ থাকে, জলবিদ্যায় তার দৈর্ঘ্যকে – আর্দ্র পরিসীমা (Wetted Perimeter) বা ভূমি পরিসীমা বলে।
বাংলাদেশে দারিদ্রসীমার নিচে অবস্থান করছে দুই-পঞ্চমাংশ লোক।
নদীর পুনযৌবন লাভের ফলে নদীর দৈর্ঘ্য বরাবর যে বিন্দুতে উর্ধ্ব উপত্যকার পুরোনো মৃদু ঢালের সঙ্গে নিম্ন উপত্যকার নতুন খাড়াঢ়াল মিলিত হয়, তাকে নিক পয়েন্ট বলে।
নদীর জলপ্রবাহ ও নদীখাতের গভীরতা, এই দুটি জলরাশির ভিত্তিতে অঙ্কিত পরিলেখকে – Rating curve বলে।
নদীর নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে যত ঘনমিটার জল প্রতি সেকেন্ডে প্রবাহিত হয় তার এককের নাম কিউমেক।
বৃষ্টিপাত, বরফগলা জল প্রভৃতির দ্বারা জলের পুনঃপ্রাপ্তি ঘটে, একে রিচার্জ বলে।
ভূপৃষ্ঠের উপর দিয়ে জল বয়ে গিয়ে কোনো খাতে পড়লে, জলের এই প্রবাহকে জলনিকাশ (Run off) বলে।
এপিডার্মিস এর নিচে রিং বা স্তূপাকারে যে স্তর থাকে তাকে বলে হাইপোডার্মিস
গুহাবক্ষে উপচেপড়া জলের দ্বারা গুহার দুই কিনারায় সৃষ্ট ভূমিরূপকে রিমস্টোন বলে।
তরঙ্গাকতিত মরে যে অংশ নিম্ন জোয়ারের জলতলের নীচে থাকে তাকে পুরোদেশীয় মঞ বলে।
স্বাভাবিক ক্ষয়চক্রের যৌবন পর্যায়ে নদীর জলের আবর্তনজনিত কারণে যে গোলাকৃতি গর্তের সৃষ্টি হয়, তাকে পটহোল বা মন্থকূপ বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন