ভগবদ্গীতার জ্ঞান লাভ করার পর অর্জুনের অভিলাষ কি ছিল?

আমাদের জীবনে শ্রেয় লাভ করাই শ্রেষ্ঠ বা উচিত।

? যুদ্ধক্ষেত্রে সমস্ত বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয় স্বজনদের দর্শন করে অর্জুনের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ অবশ হয়েছিল। মুখ শুষ্ক হয়েছিল, শরীর কম্পিত হচ্ছিল। হাত থেকে গাণ্ডীব পড়ে গিয়েছিল এবং চোখ জ্বালা করছিল।...

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে ভর্থনা করে বলেছিলেন-“অর্জুন তুমি পণ্ডিতের মত কথা বলছ অথচ যে বিষয়ে শোক করা উচিত নয়, সে বিষয়ে শােক করছ। যারা যথার্থ পণ্ডিত তারা কখনােই জীবিত বা...

সৃষ্টির প্রারম্ভে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই জ্ঞান সূর্যদেব বিবস্বানকে দিয়েছিলেন, এ বিবস্বান মনুকে বলেছিলেন, মনু ইক্ষাকুকে বলেছিলেন- এইভাবে পরম্পরা ক্রমে রাজর্ষিরা এই পরমবিজ্ঞান লাভ করেছিলেন

অর্জুনের মধ্যে কি যােগ্যতা ছিল যার ফলে সে ভগবদবিজ্ঞানের অতি গুঢ়-রহস্য হৃদয়ঙ্গম করতে পেরেছিলেন?

উঃ যারা ভগবানে সমস্ত চিত্ত প্রাণ সমর্পণ করেছেন - সেইরূপ ভগবদ্ভক্তরা। পরস্পরের মধ্যে ভগবানের কথা আলোচনা করে এবং ভগবান সম্বন্ধে পরস্পরকে বুঝিয়ে পরম সন্তোষ ও অপ্রাকৃত আনন্দলাভ করেন।...

অর্জুন বলেছিলেন শ্রীকৃষ্ণই হচ্ছেন পরম ব্রহ্ম, পরম পুরুষ, পরম ধাম। (অর্থাৎ সবকিছুর পরম আশ্রয়স্থল) পরম পবিত্র, দিব্য, নিত্য, আদিদেব, অ এবং বিভু । শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে যা বলেছিলেন অর্জুন তা...

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলেছেন, 'তুমি আমাতে চিত্ত স্থির কর এবং আমার ভক্ত হও। আমার পূজা কর এবং আমাকে আমার কর। তুমি আমার অত্যন্ত প্রিয়। এজন্য আমি সত্য প্রতিজ্ঞা করছি যে...

যারা সংযমহীন, ভক্তিহীন, ভগবানের সেবায় অনিচ্ছক, ভগবানের প্রতি বিদ্বেষপরায়ণ, তালের কাছে এই দিৱী অনুপম গুৱান প্রদান করা অনুচিত্র।

শ্রীকৃষ্ণ চান -সকলেই যেন সঁার শরণাগত হয়। আর ভগবদ্ভুক্তি মানে সারাক্ৰগৎ জুড়ে, ভগবানের নির্দেশ প্রচার। ভগবান গীতায় স্পষ্টই বলেছেন, ন চ তস্মান্মনুষ্যেযুকশ্চিন্মে প্রিয় কৃশ' (১৮৬৯) সকলের মঙ্গলের জন্য গীতার...