শ্রীকৃষ্ণ ও নবদ্বীপ ধামে অবতীর্ণ শ্রীচৈতন্য দেবের মধ্যে কি পার্থক্য আছে?

নারায়ণ দেবের “পদ্মপুরাণ”৩টি খণ্ডে বিভক্ত।

নারায়ণ দেবের উপাধি ছিল সুকবিবল্লভ

মনসামঙ্গলের কবি হিসাবে নারায়ণ দেবের বিশিষ্টতা ছিল তিনি পৌরাণিক কাহিনীর অসামান্য প্রয়োগ ঘটিয়েছেন

নারায়ণ দেবের কাব্যে চাঁদসদাগরের কাহিনী আছে ৩য় খণ্ডে ।

শ্রীকৃষ্ণ এবং বিষ্ণুর মধ্যে তুতঃ কোন পার্থক্য নেই। তবে শ্রীকৃষ্ণ গোলক বৃন্দাবনে থাকেন এবং শ্রীবিষ্ণু বৈকুণ্ঠধামে বিরাজ করেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণরূপে গােলক বৃন্দাবনে মাধুৰ্য্যরস আস্বাদন করে থাকেন এবং তিনিই বৈকুণ্ঠে...

শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু অবতীর্ণ হয়ে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তনের মাধ্যমে কিভাবে কৃষ্ণপ্রেম লাভ করা যায় তা প্রদর্শন ও প্রচার করেছিলেন।

পৃথিবীতে আছে যত নগরাদি গ্রাম। সর্বত্র প্রচার হইবে মাের নাম ।। এই ভবিষ্যদ্বাণীকে শ্রীল প্রভুপাদ বাস্তবে রূপায়িত করে সারা বিশ্বে এই হরিনাম প্রচার করেছেন

শ্রীকৃষ্ণের শখের নাম-পাঞ্চজন্য, অর্জুনের শখের নাম- দেবদত্ত, ভীমের শখের নাম- পৌ, যুধিষ্ঠিরের শখের নাম-অনন্ত বিজয়, নকুলের শখের নাম-সুঘােষ ও সহদেবের শখের নাম- মণিপুষ্পক

উঃ শ্রীকৃষ্ণ থেকে শ্রেষ্ঠতর আর কোনাে তত্ত্ব নেই। সবকিছু তাঁকে আশ্রয় করে আছে। ঠিক যেভাবে একটি মণির হারে সমস্ত মণিগুলি একটি সূত্রকে আশ্রয় করে থাকে। সাধারণ মানুষ মণির হারটি...

অনন্য ভক্তির দ্বারা কেবল ভগবানকে জানা যায় এবং তাঁকে স্বরূপতঃ প্রত্যক্ষ করা যায় এবং তাঁর চিন্ময় ধামে প্রবেশ করা যায় ।