কোন প্রকার যােগী সরাসরি ভগবানের উপাসনা করেন?

যােগী চার প্রকার - কর্মযােগী, জ্ঞানযােগী, ধ্যানযােগী ও ভক্তিযােগী।

জ্ঞানযােগী নিরাকার ব্রহ্মের উপাসনা করেন।

অষ্টাঙ্গ যােগী বা ধ্যান যােগী ধ্যানের মাধ্যমে পরমাত্মার উপাসনা করিয়া

ভক্তই সবথেকে শ্রেষ্ঠ। জ্ঞজ্ঞানীরা ভগবানের অব্যক্ত নিরাকার রূপকে উপলব্ধি করতে পারে। কিন্তু ভগবানকে প্রাপ্ত হয় না। যােগীরা ভগবানের আংশিক প্রকাশ পরমাত্মা রূপে ভগবানকে হৃদয়ে দর্শন করে কিন্তু ভগবানের সংগে...

সমস্ত প্রকার যােগীদের মধ্যে যিনি শ্রদ্ধা সহকারে ‘মগত চিত্তে অর্থাৎ কৃষ্ণগতচিত্তে শ্রীকৃষ্ণের ভজনা করেন অর্থাৎ শ্রীকৃষ্ণুেতেই আসক্ত হয়ে অন্তরে সবসময় তার কথা চিন্তা করেন এবং শ্রীকৃষ্ণের ভুনা করেন তিনি...

আর্ত, অর্থার্থী, জিজ্ঞাসু এবং জ্ঞানী- এই চার প্রকারের সুকৃতিবান ব্যক্তি ভগবানের ভদনা করেন।

যে সমস্ত মানুষদের মন জড় কামনা বাসনার দ্বারা বিকৃত হয়েছে তারা ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে পরিত্যাগ করে অন্য দেব-দেবীর শরণাগত হন। ভগবান সকলের হৃদয়ে পরমাত্মা রূপে অবস্থান করেন। তিনি তাদের ইচ্ছানুযায়ী...

উঃ যারা ভগবানে সমস্ত চিত্ত প্রাণ সমর্পণ করেছেন - সেইরূপ ভগবদ্ভক্তরা। পরস্পরের মধ্যে ভগবানের কথা আলোচনা করে এবং ভগবান সম্বন্ধে পরস্পরকে বুঝিয়ে পরম সন্তোষ ও অপ্রাকৃত আনন্দলাভ করেন।...

নিরাকার স্বরূপকে উপাসনা করে যাদের মন ভগবানের এই প্রকার অব্যক্ত নির্বিশেষ রূপের প্রতি আসক্ত তাদের পক্ষে পারমার্থিক উন্নতি করা অত্যন্ত কষ্টকর। কারণ দেহধারী মানুষের পক্ষে অব্যক্ত উপাসনা করা খুবই...

উত্তরঃ জড়জগতে সমস্তু জীবই জড়াপ্রকৃতির তিনটি কশের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। জীব বিভিন্ন গুণ-সঙ্গ প্রভাবে বিভিন্ন ধরণের স্বভাব লাভ করে থাকে। গুণ প্রভাবের মাত্রাধিক্য অনুসারে বিভিন্ন ধরণের শ্রদ্ধার উদয় হয়। আর শ্রদ্ধার...