যারা কবিতা লেখেন তাদের কে কি বলা হয়?

কবিরা কবিতা লিখে কবিতা টি শ্রী গোপাল পণ্ডিত এর লিখা।

‘যে কবিতা শুনতে জানে না/ সে আজন্ম ক্রীতদাস থেকে যাবে’ কবিতাংশে ‘কবিতা’ শব্দটি মুক্তির আহ্বান প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।

উঃ শাস্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি চিন্ময়, তত্ত্বজ্ঞান লাভ করেন। সেই দিব্যজ্ঞান লাভ করে তিনি অচিরেই পরাশান্তি প্রাপ্ত হন। কিন্তু শাস্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তি সংশয়হেতু ভগবদ্ভক্তি লাভ করতে না পেরে...

তত্ত্বজ্ঞান লাভের জন্য যারা ভগবানের ভ$ হয়েছেন তাদের গতি কি

এইরূপ রাসী ও আসুরিক মনােভাবাপন্ন ব্যক্তিদের মুক্তিলাভের আশা, তাদের সকাম কর্ম এবং জ্ঞানলাভের প্রয়াস সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়।

উঃ তারা বিপুল ঐশ্বর্যে সমৃদ্ধ স্বর্গলােক উপভােগ করে পুণ্যময় হলে আবার মর্ত্যলােকে ফিরে আসে।

যারা ভগবানের সবিশেষ রূপে মনকে নিবিষ্ট করে অপ্রাকৃত ভক্তিসহকারে নিরন্তর ভগবানের উপাসনা করেন তারাই শ্রেষ্ঠ যােগী।

তারা অভ্যাস যােগের দ্বারা বৈধি ভক্তি অবলম্বন পূর্বক নীতিনিয়ম পালন কারে ভগবানকে লাভ করার জন্য চেষ্টা করবে।

উঃ বিধিনিয়ম পালন না করতে পারলে ভগবানের জন্য কর্ম করলেও তার | ফলে সিদ্ধিলাভ হবে।

যারা কর্মল ত্যাগ করেন তাদের অনিষ্ট, ইষ্ট ও মিশ্র এই তিন প্রকারের কর্মফল ভােগ করতে হয়।