এটাকে বলা হয় যেমন কর্ম তেমন ফল।
ছেলে টা ছোট বয়স থেকেই বাজে কাজে
অভ্যস্ত যখন তাঁর বির্য উৎপাদন হওয়ার সময়
তখন ই সে বাজে কাজের মাধ্যমে তাঁর বার করে
দিয়েছে।
সে নানা রকম চিকিৎসা করছে আবার বাজে কাজ টাও কারছে তাহলে কী করে হবে বলুন তো......!???
যখন কোন রোগীর হাত কেটে যায় তখন ডাক্তার সেলাই করে দেন সাথে কিছু ওষুধ দিয়ে দেন এবং বলেন হাটা চলা করবেন না কয়েক দিন যত দিন না ক্ষত স্থান শুকিয়ে যায়।
কিন্ত রোগী বাড়ি এসেই ফুটবল খেলতে শুরু করে। পরে আবার সেই পায়ে আঘাত লাগে পরে যখন ডাক্তার এর কাছে যায় ডাক্তার বলে পা কেটে বাদ দিতে হবে পায়ের অবস্থা ভালো না।
শিক্ষণীয় বিষয়ঃ লোক টি যদি বাড়ি এসে ফুটবল খেলতে নআ যেয়ে ডাক্তার এর কথা শুনত তাহলে আজ তাকে পা কেটে ফেলতে হত না।
অন্য দিকে আপনার প্রশ্নকরা ছেলে টি যদি প্রথম যখন ওষুধ সেবন করেছিল তখন যদি বাজে কাজ করা বন্ধ করে দিত তাহলে আজ এই রকম হত না।
এখন আপনি সেই ছেলে কে বলুনঃ বাজে কাজ যতক্ষণ বন্ধ করবে না ততক্ষণ পর্যন্ত সে সুস্থ হবে না।
বাজে কাজ বন্ধ করে দিয়ে চিকিৎসক এর পরামর্শ মত ওষুধ সেবন করুন।
সাথে পুষ্টিকর খাবার খান।
এখন চিন্তা হচ্ছে দম্পত্য জীবন নিয়ে কিন্ত আগে কেন হয় নাই।