একটা ছবি পাঠান ক্লেয়ার করে। যেন লেখাগুলো স্পষ্ট বুঝাতে পারি তারপর দেখি উৎপাদন করি কোম্পানি কি বুঝাতে চাইছে। তার পর বলছি। আর সাধারণত C এর পরে যে মান লেখা থাকে তা অ্যাম্পিয়ার।
আপনি নিচের লিঙ্ক থেকে হেল্প নিতে পারেন......।
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
http://www.techtunes.com.bd/tutorial/tune-id/76400
আপনি ফোন থেকে পিসিবি লে আউটি কোন কম্পিউটার দোকানে গিয়ে লেজার প্রিন্টারে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।যদি দোকানে লেজার প্রিন্টার না থাকে তা হলে, সাধারন প্রিন্টারে প্রিন্ট করে ফটোকপি মেশিনে গ্লসী...
বাংলাদেশে সাধারনত ২২০ v সাপ্লাই দেওয়া হয়।
এখানে C হল কারেন্টের পারিমান।
তাই C=5000/220 = 22.72 Amp (অ্যাম্পিয়ার)
উক্ত ঘরে C= ২৫ Amp এর সার্কিট ব্রেকার লাগাতে পারেন।
নির্ধারিত লোডের চেয়ে সার্কিট ব্রেকারের ওয়াট অল্প বেশি লাগাতে হয়।
ছবি পাইনি। 240/415V~ এটা দিয়ে বুঝানো হয় এই ভোল্টেজ পর্জন্ত সে কাজ করতে পারবে। (AC)
50/60Hz এটা হলো ফ্রিকুয়েন্সি।
তার পর C6 বা C10 বা C16 ইত্যাদি মান থাকে এগুলো হল এর অ্যাম্পিয়ার (সর্বোচ্চ খমতা)
ফেজ বলতে যে লাইনে কারেন্ট প্রবাহিত হয়। এক ফেজ যে পাওয়ার প্রবাহিত হয় থ্রি ফেজে তার চেয়ে বেশি প্রবাহিত হয়। লোডের উপর নির্ভর করে এক ফেজ বা থ্রি ফেজ ব্যবহার করা হয় । সার্কিট ব্রেকার ব্যবহারে কারেন্ট এর সাথে সম্পর্কিত ।তবে এক ফেজের জন্য এক ফেজের সার্কিট ব্রেকার এবং থ্রি ফেজের জন্য থ্রি ফেজ সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়।
সাধারনত সার্কিট ব্রেকারে রিলে ব্যাবহার করা হয়। রিলে ব্যাবহার করা হয় কম ভোল্টেজ দিয়ে বেশি ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রনে। আর সার্কিট ব্রেকার ব্যাবহার করা হয় বৈদুতিক লাইনের ফল্ট থেকে যন্ত্রপাতি রক্ষার কাজে