প্রতিদিন নয় কিন্তু মাঝে মাঝে হয় তখন আমি আঙ্গুল দিয়ে চোখ চুলকায়
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
MrjHridoy

Call

এলার্জি জনিত হতে পারে।সেটা ঠান্ডা লাগলে বেশি প্রকট হয়।তাছাড়া ভিটামিন এর অভাবে ও হতে পারে।ডাক্তার দেখালে বেষ্ট।কারণ এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।না জেনে উল্টা পাল্টা টিপস প্রয়োগ না করাই ভালো।তবে চোখ পরিষ্কার রাখবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনার চোখ মাঝে মাঝে চুলকায় এলার্জি জনিত কারণে ।এ সময় আপনি হাত দিয়ে বেশি কছলাবেন না । এ রোগের প্রধান ওষুধ হলো এন্টিহিস্টামিন,ভেসোকনস্ট্রিকটর ও মাস্ট সেল স্টাবিলাইজার চোখের ড্রপ । উল্লেখিত ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Sintuorang

Call

ত্বক জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত ত্বক থেকে চুয়ে চুয়ে পানি পড়ে এবং দেখতে ব্রণ আক্রান্ত বলে মনে হয়। এটা সচরাচর বাচ্চাদের মুখে ও ঘাড়ে এবং হাত ও পায়ে বেশি দেখা যায়। এলার্জিক কনজাংটাইভাইটিস চোখে চুলকানো, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা রক্ত পরীক্ষা বিশেষতঃ রক্তে ইয়োসিনোফিলের মাত্রা বেশি আছে কিনা তা দেখা। সিরাম আইজিই’র মাত্রাঃ সাধারণত এলার্জি রোগীদের ক্ষেত্রে আইজিই’র মাত্রা বেশি থাকে, স্কিন প্রিক টেষ্টঃ এই পরীক্ষায় রোগীর চামড়ার ওপর বিভিন্ন এলার্জেন দিয়ে পরীক্ষা করা হয় এবং এই পরীক্ষায় কোন কোন জিনিসে রোগীর এলার্জি আছে, তা ধরা পড়ে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MDRAKIBJONI

Call

আপনি আগে ভালো কোন চকক্ষু ডাক্তারের পরামর্শ নিন * তবে প্রাথমিক ভাবে এই চিকিংসা নিয়ে দেখতে পারেন সেটা হলো :দি ইবনে নিসা ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিঃ এর ব্যাকটিন bactin (ciprofloxacin 0.3%) এটা ব্যবহার করে দেখতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

পরিবেশ দূষণ, ধুলা-বালি ইত্যাদি কারণে প্রায় অনেকেরই চোখ চুলকানো বা চোখে জ্বালা-পোড়া হওয়ার সমস্যা হতে দেখা যায়।

যারা অতিরিক্ত চোখে হাত দিয়ে থাকেন বা চোখ ঘষাঘষি করেন তাদের এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়। ডাক্তারি সমাধান থাকলেও চটজলদি ঘরোয়া কিছু উপায়েই চোখের এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে চোখ চুলকানোর সমস্যার ঘরোয়া কিছু সহজ সমাধান উল্লেখ করা হয়। এই প্রতিবেদনে সেসব তুলে ধরা হল।

শসা

শসায় আছে ‘অ্যান্টি-ইরিটেশন প্রোপার্টিজ’ যা জ্বালা-পোড়া, ফোলাভাব, চুলকানো ইত্যাদি সমস্যায় দারুণ কার্যকর।

তাই চোখে চুলকানো বা যেকোনো সমস্যায় একটি শসা ভালোভাবে ধুয়ে, পাতলা টুকরা করে কেটে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেফ্রিজারেটরে রেখে দিতে হবে। ঠাণ্ডা হলে দু’চোখের উপর দিয়ে ১০ মিনিট রাখতে হবে।

দিনে পাঁচবার এইভাবে শসা ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যাবে।

ঠাণ্ডা দুধ

ঠাণ্ডা দুধে এক টুকরো পরিষ্কার তুলার প্যাড বা বল ভিজিয়ে চোখের চারপাশে আলতো ঘষে নিতে হবে। অথবা ভেজা প্যাডটি চোখের উপর দিয়ে রাখতে হবে। এতে চোখ ঠাণ্ডা হবে এবং চুলকানো কমবে।

সকালে এবং সন্ধ্যায়, দিনে দুবার ব্যবহারে উপকার পাওয়া যাবে।

গোলাপজল

চোখের সমস্যায় দারুণ একটি ঘরোয়া সমাধান হল বিশুদ্ধ গোলাপ জল। চোখের জ্বলাপোড়াভাব দূর করে চোখ ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে এই পানি।

চোখ পরিষ্কারের জন্য গোলাপজল ব্যবহার করা যেতে পারে। দিনে দুবার গোলপজল দিয়ে চোখ পরিষ্কার করলে উপকার পাওয়া যাবে।

তাছাড়া, তাৎক্ষণিক উপকার পেতে ড্রপ হিসেবেও চোখে গোলাপজল দেওয়া যেতে পারে। যে চোখে সমস্যা সেই চোখে তিন ফোঁটা গোলাপজল ব্যবহারে উপকার পাওয়া যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ